Notice

YouTube.com/BESTTravelers - Visit and SUBSCRIBE to our travel related YouTube Channel named "BEST Travelers"
Showing posts with label Humanity. Show all posts
Showing posts with label Humanity. Show all posts

Tuesday, January 3, 2017

২৪ বছরের প্রবাসীর গল্প...

এখন আর আমাকে নিয়ে আফসোস করি না. এখন আর পাওয়া না পাওয়ার হিসাব করি না. এখন আর হারানো যৌবনের জন্য ভাবি না. এখন আর মধ্যরাত্রি দূস্বপ্নে ঘুম ভেঙে গেল একা একা কাঁদি না. এখন আর ২৪ বছরে ব্যর্থ প্রবাস জীবনের জন্য কাউকে দোষ দেই না.এখন আর ৪৫ডিগ্রী রোদের কাজ করার সময় একটু ছায়া খুঁজি না.জীবনের সমস্ত কষ্টগুলোকে আরবের মরুভুমিতে কবর দিয়েছি .তাই এখন আর আমার জীবনের কোন সুখের বা বেঁচে থাকার তাগিদা নেই. যতদিন বাঁচবে প্রবাসে বাঁচবে, যদি মরণ হয়ে যেন প্রবাসে হয়.এই জীবনটাই যাদের জন্য বিলিয়ে দিলাম প্রবাসে আজ তাঁরাই আমার সবচেয়ে বড় শত্রু. যাদের সুখের জন্য প্রবাসে কাটিয়ে দিলাম ২যুগ তাঁরাই বলছে যোগ্যতার নেই বলে আমি আজ দুখি.

আজ থেকে অনেকদিন আগে বাবার সাথে যখন জমিতে ধান বুনতে বুনতে বাবাকে বলেছিলাম আমাকে বিদেশে পাঠান. আমি বিদেশ গিয়ে আপনের কষ্ট দূর করে দেব. আর অভাবে সাথে যুদ্ধ করতে হবে না. আমি ছিলাম বাবার প্রথম সন্তান তাই বাবার সাথে সব কাজ করতে হত আমাকে. আমারা ছিলাম ৩ভাই ৩বোন. যখন স্কুলের সময় সবাই স্কুলে যেত আর আমি যেতাম ক্ষেতে কাজ করতে. তবে এখন আর সেইদিন নেই ছোট ২ভাই দেশে ভাল চাকরি করে. বউ সন্তান নিয়ে নিজের ফ্লাট নিয়ে শহরে থাকে. ছোট ৩বোন চাকরি করে আর শ্বশুর বাড়িতে স্বামী সন্তান নিয়ে অনেক সুখে আছে. ওদের আর অভাবের সাথে যুদ্ধ করতে হয় না.আমার প্রবাস জীবনের প্রথম ১৫বছরের সব টাকা ওদের পড়ালেখা জন্য খরচ করছি. কখনো ওদের আমার কষ্টগুলো বুঝতে দেইনি. যখন যা চাইছে দিয়েছি. আর এখন মনে হয় এটাই ছিল আমার সবচেয়ে বড় ভুল. এই ভুল প্রতিটি প্রবাসী করে.

আমি প্রথম ১০বছর পর বাড়ি গিয়ে বিয়ে করলাম. আমাদের বাড়িটা খুব ছোট ও একটা ঘর ছিল আমাদের. এতগুলো মানুষ একটা ঘর. যদিও বাবা বলতে ঘর তুলার জন্য. আমি বলতাম ওদের পড়ালেখা শেষ হোক তারপর ঘর তুলবো. তাই আমি বাড়ি গিয়ে ছোট্ট একটা ঘর তুললাম দুচালে. বিয়ে কয়েক মাস অনেক সুখে কাটালাম. বউয়ের আদর সোহাগ পেয়ে ভুলে গেলাম ১০প্রবাস জীবনের কষ্ট গুলোকে. আসলে পুরুষের জীবনের সতি্যকারের স্বাদটা বিয়ে পরে আসে. সুখের দিন গুলো কখন যে ফুরিয়ে দেল বুঝতে পারলাম. ৬মাসের ছুটির শেষে বাবা হবো খবর পেয়েও সাথে করে ৩লক্ষ টাকা ঋন করে আবার চলে আসলাম সৌদিতে.প্রবাসীদের সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো ছুটি শেষে আবার প্রবাসে আসা.এই কষ্টটা শুধু প্রবাসীরাই বুঝতে পারে.প্রবাস জীবনের না পাওয়া ও হিসাব মিলাতে মিলাতে কেটে গেল অনেকগুলো বছর.

এখন আমার ২৪বছর প্রবাস জীবনে আর আমার বয়স ৫৬. এখন আমার সংসারে অনেক বড় হয়ে গেছে ৩মেয়ে ও ১ছেলে. ছেলেটা সবার ছোট. অনেকদিন ধরে ভাবছি দেশে চলে যাবো. এখন আমার কাছে ১০লক্ষ টাকা আছে . মেয়েগুলো বিয়ে সময় হয়ে যাচ্ছে. এই টাকাগুলো মেয়েদের বিয়ে দিতে খরচ হয়ে যাবে. তাহলে ছেলেটার ভবিষৎ কি? এই নিয়ে প্রতিদিন বউয়ের সাথে ঝগরা. অনেক ভেবে দেখলাম বউয়ের কথাগুলোই সতি্য, যে টাকা আছে ভাল পরিবারে মেয়ে বিয়ে দিতে গেল সব টাকা শেষ তাহলে ছেলের ভবিষৎ. আর এদিকে আমি ও বয়সের ভারে কালান্ত. 
  • আমাদের বাড়িটা ছিল ১৫শতাংশ ও বিলে কিছু জয়গা আছে. ২ভাইয়ের ৪ছেলে ও আমার এক ছেলে ভবিষৎ ঘর তুলার জয়গা থাকবে না, আবার বোনের অংশ আছে. 
  • বউ প্রায় বলতে আপনে তো ভাইবোনের জন্য অনেক কিছু করলেন ও তারা বাড়িতে থাকে না. বাবাকে বলেন আমাদের ছেলে জন্য ৩বোনের জয়গার অংশ লিখে দিতে. বউ বললো আপনের ২ভাই ঢাকা বাসায় নিয়ে ছেলে মেয়ে নিয়ে তো অনেক সুখে আছে ও আপনের বোনেরা নিজ সংসার নিয়ে অনেক সুখে আছে ওদের তো কোন কিছু অভাব নেই. আপনের কাছে কিছু টাকা আছে আর বিলের একটু জয়গা বেঁচে সেই টাকাগুলো দিয়ে মেয়েদের বিয়ে দিয়ে ও একটা সিএনজি কিনে চালাবেন এত আমরা সুখে থাকতে পারবো হয়তো আপনের ভাইবোনদের মত বিলাসীতা থাকবে না. ছেলেটার জন্য বাড়িটা তো আছে. বউয়ের কথাগুলো এক মাস ভাবে দেখলাম সতি্য বলছে.
  • একদিন বাবাকে বললাম বউয়ের সেই কথাগুলো .কথাগুলো শুনে বাবা রেগে গেলেন অনেক গালাগালি করলেন. আর বললেন ওনি বেঁচে থাকতে কাউকে জায়গা দিবে না. ও বিক্রি করতে দেবে না. আর হাজারটা প্রশ্ন আমার এত বছরের টাকা কি করলাম সব টাকা নাকি শ্বশুরবাড়িতে দিয়েছি.
  • বাবার একটা কথায় অনেক কষ্ট পাইছি আমার ভাইবোনেরা তাদের যুগ্যতায় আজকে নাকি সফল ও সুখে আছে. আমি নাকি গন্ড মূর্খ তাই আমার কপালে এত কষ্ট.আর ওনার ছেলে মেয়েদের এক সুতা অংশ আমাকে টাকা বাদে দিবে না যদি টাকা দেই তাহলে ভাইবোনেরা দিবে.
  • এই নিয়ে আমার বউয়ের সাথে প্রতিদিনই অনেক ঝগরা হয়. আমি বাবাকে বলেছিলাম আজ আমার ভাই বোনের সফল হত না যদি আমি টাকা না দিতাম. ওদের ক্ষেতে চাষ করে খেতে হত. এর পর বাবা বললো আমি জানি তোর কষ্ট . আমি তোর ভাইবোনদের জিজ্ঞাসা করবো যদি দেয় তাহলে তোকে লিখে দেবো নয়তো পারবো না.কারন তুই আমার সন্তান ওরা আমার সন্তান .যত থাকুক ওদের সম্পদ. কিছুদিন পর বাবা বললো ওরা টাকা ছাড়া জায়গা দেবে না.
  • আমি আর বাবাকে কিছু বলি নাই. আমি বাবাকে দোষ দেই না কারন তার কাঁছে সবাই সমান. তবে পরে জানতে পারছি বাবা নাকি আমাকে জায়গা দিতে চেয়ে ছিলো. ভাইবোনদের প্ররোচনার কারনে দিতে পারে নাই. বাবাকে বলছে আমি বিদেশ থাকি যদি আমার বউ দেখেশুনা না করে তখন বাবার নাকি কষ্ট হবে.
  • যাহা হোক আর আমিও জায়গা চাইতাম না যদি ভাইয়েরা গ্রামের বাড়ি থাকতো. তবে মা চেয়েছিলো আমি যেন জায়গাটা পাই. এরপর গ্রামের বিচার সালিশে জয়গার দাম ধরা হলো ১২লক্ষ টাকা. কি করবো অনেক ভেবে চিন্তা করে রাজি হলাম.
ভাইবোনদের জন্য তো ১০বছর প্রবাসে কাটালাম এখন যদি নিজের সন্তানদের জন্য কিছু না করি ওপারে গিয়ে কি জবাব দেবে. জীবনের বাকিটা সময় ছেলের জন্য না হয় কাটিয়ে দিলাম. ভাইবোনদের কাছে আজ আমি বেইমান ও খারাপ মানুষ এখন যদি নিজের ছেলেমেয়েদের জন্য কিছু না করি তাহলে তো যতদিন বাঁচবো নিজের সন্তানদের কাছে অপরাধী হয়ে থাকতে হবে.মা বাবা ভাইবোন ও সমাজের সবাই জেনেও আজ প্রশ্ন করে এত বছরের টাকা কি করলাম. যখন আমার ছেলেটি না দেখে প্রশ্ন করে করবে কি এত বছরের টাকা কি করলাম, তখন কি জবাব দেবো ছেলেটির কাছে. তারপর কিছু টাকা ঋন করে বাড়ি ও বিলের জায়গা কিনে নিলাম.এখন আমি ৪লক্ষ টাকা ঋন নিয়ে বেঁচে আছি. ঋনের বোঝা এত ভারি যে কাউকে বুঝাতে পারবো না.

বার বার শুধু মনে পরছে কেন আমি আমার জন্য কিছু করলাম না. আজ বেইমান স্বার্থপর হয়ে গেলাম যদি আজ থেকে ১৫ বছরের আগে বেঈমান ও স্বার্থপর হতাম তাহলে আজকে এই বুড়া বয়সে কেদে কেদে প্রবাসে কাটাতে হত না. এখন তো ভাইবোন বাবা সবাই সুখে আছে. এখন আমার পরিবারের কেউ ডাকও দেয় না. তখন খুবই কষ্টে লাগে যখন শুনি ওদের ব্যবহারের কথা.

যাহা হোক প্রবাস জীবনের গল্প কখনো শেষ হবে না কারন আমরা প্রবাসে কখনো কঠিন ও বেঈমান স্বার্থপর হতে পারবো না. যে সমস্ত প্রবাসী ভাইয়েরা গল্পটি পড়বেন তাদের কয়েকটা কথা বলি. 
  • নিজের জন্য কিছু টাকা জমাবেন. নয়তো প্রবাস জীবন কখনো শেষ হবে না. আমার হয়তো কপাল খারাপ ভাইবোনদের বুঝাতে পারিনি.
  • এই পৃথিবীতে কেউ কারো নয় স্বার্থ ছারা. আজ যদি আমার ভাইবোন আমাকে একটু সহয়তা করতে তাহলে এখন বাড়ি যে কোন রকম খেয়ে কাটিয়ে দিতাম.
  • তবে সবার ভাগ্য এক নয়. আপনের ভাই হয়তো অনেক ভালো, আপনের ভাল চাইবে কিন্তু ভাইয়ের বউ কখনো চাইবে না. তেমনি বোন চাইলে বোনের স্বামী চাইবে না. 
  • এই পৃথিবীতে নিজের সন্তান চেয়ে কেউ আপন হয় না. আমি যেমন বাবার কাছে আপন ,তেমনি আবার ভাইয়ের কাছে ভাইয়ের সন্তান. আবার আমার কাছে আমার সন্তান. এখন ভাইয়েরা আমার চেয়ে নিজের সন্তানকে নিয়ে ভাববে ও সন্তানের ভবিষৎ চিন্তা করবে এটা আমাদের সমাজের নিয়ম.

এই গল্পটি সৌদিআরবের প্রবাসীর জীবন থেকে নেওয়া ও skype তে শুনে লেখা।

[Collected]

Sunday, July 3, 2016

বাংলাদেশের সকল থানার ওসি’দের সরকারী মোবাইল নম্বর

ডিএমপি, ঢাকা:
১) ওসি রমনা- ০১৭১৩৩৭৩১২৫
২) ওসি ধানমন্ডি- ০১৭১৩৩৭৩১২৬
৩) ওসি শাহাবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১২৭
৪) ওসি নিউ মার্কেট- ০১৭১৩৩৭৩১২৮
৫) ওসি লালবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৪
৬) ওসি কোতয়ালী- ০১৭১৩৩৭৩১৩৫
৭) ওসি হাজারীবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৬
৮) ওসি কামরাঙ্গীরচর- ০১৭১৩৩৭৩১৩৭
৯) ওসি সুত্রাপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৩
১০) ওসি ডেমরা- ০১৭১৩৩৭৩১৪৪
১১) ওসি শ্যামপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৫
১২) ওসি যাত্রাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩১৪৬
১৩) ওসি মতিঝিল- ০১৭১৩৩৭৩১৫২
১৪) ওসি সবুজবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৫৩
১৫) ওসি খিলগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৫৪
১৬) ওসি পল্টন- ০১৭১৩৩৭৩১৫৫
১৭) ওসি উত্তরা- ০১৭১৩৩৭৩১৬১
১৮) ওসি এয়ারপোর্ট- ০১৭১৩৩৭৩১৬২
১৯) ওসি তুরাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৬৩
২০) ওসি উত্তরখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৪
২১) ওসি দক্ষিনখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৫
২২) ওসি গুলশান- ০১৭১৩৩৭৩১৭১
২৩) ওসি ক্যান্টনমেন্ট- ০১৭১৩৩৭৩১৭২
২৪) ওসি বাড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩১৭৩
২৫) ওসি খিলক্ষেত- ০১৭১৩৩৭৩১৭৪
২৬) ওসি তেজগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৮০
২৭) ওসি তেজগাও শি/এ- ০১৭১৩৩৭৩১৮১
২৮) ওসি মোহাম্মদপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮২
২৯) ওসি আদাবর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৩
৩০) ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৯
৩১) ওসি পল্লবী- ০১৭১৩৩৭৩১৯০
৩২) ওসি কাফরুল- ০১৭১৩৩৭৩১৯১
৩৩) ওসি শাহ আলী- ০১৭১৩৩৭৩১৯২

সিএমপি, চট্রগ্রাম
১) ওসি কোতয়ালী, সিএমপি- ০১৭১৩৩৭৩২৫৬
২) ওসি পাহাড়তলী (নর্থ জোন)- ০১৭১৩৩৭৩২৫৭
৩) ওসি পাচলাইশ- ০১৭১৩৩৭৩২৫৮
৪) ওসি চান্দগাও- ০১৭১৩৩৭৩২৫৯
৫) ওসি খুলসী- ০১৭১৩৩৭৩২৬০
৬) ওসি বাকুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩২৬১
৭) ওসি ওসি বায়েজিদ বোস্তামী- ০১৭১৩৩৭৩২৬২
৮) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৭
৯) ওসি ডাবল মুরিং- ০১৭১৩৩৭৩২৬৮
১০) ওসি হালিশহর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৯
১১) ওসি পতেঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৭০
১২) ওসি কর্ণফুলি- ০১৭১৩৩৭৩২৭১
১৩) ওসি ইমিগ্রেশন (বন্দর)- ০১৭১৩৩৭৩২৭২
১৪) ওসি পাহাড়তলী (বন্দর জোন)- ০১৭১৩৩৭৩২৭৩

কেএমপি, খুলনা
১) ওসি খুলনা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৫
২) ওসি সোনাডাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৬
৩) ওসি খালিশপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৭
৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৮
৫) ওসি খানজাহান আলী- ০১৭১৩৩৭৩২৮৯

আরএমপি, রাজশাহী
১) ওসি বোয়ালিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩০৯
২) ওসি রাজপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৩১০
৩) ওসি মতিহার- ০১৭১৩৩৭৩৩১১
৪) ওসি শাহ মাকদুম- ০১৭১৩৩৭৩৩১২

ঢাকা বিভাগ
১) ওসি সাভার- ০১৭১৩৩৭৩৩২৭
২) ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৩২৮
৩) ওসি কেরানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩২৯
৪) ওসি নবাবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩০
৫) ওসি দোহার- ০১৭১৩৩৭৩৩৩১
৬) ওসি আশুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৩২
৭) ওসি দক্ষিন কেরানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩৩
৮) ওসি নারায়নগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৫
৯) ওসি ফতুল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৬
১০) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৭
১১) ওসি সিদ্দিরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৮
১২) ওসি আড়াইহাজার- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৯
১৩) ওসি সোনারগাও- ০১৭১৩৩৭৩৩৫০
১৪) ওসি রুপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৫১
১৫) ওসি জয়দেবপুর ০১৭১৩৩৭৩৩৬৩
১৬) ওসি টংগী- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৪
১৭) ওসি কালিয়াকৈর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৫
১৮) ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৬
১৯) ওসি কাপাসিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৭
২০) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৮
২১) ওসি মানিকগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৭৯
২২) ওসি ঘিওর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮০
২৩) ওসি শিবালয়- ০১৭১৩৩৭৩৩৮১
২৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮২
২৫) ওসি হরিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৩
২৬) ওসি সাটুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৪
২৭) ওসি সিংগাইর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৫
২৮) ওসি মুন্সীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৬
২৯) ওসি টংগীবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৭
৩০) ওসি লৌহজং- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৮
৩১) ওসি শ্রীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৯
৩২) ওসি সিরাজদীখান- ০১৭১৩৩৭৩৪০০
৩৩) ওসি গজারিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪০১
৩৪) ওসি নরসিংদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১২
৩৫) ওসি রায়পুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৩
৩৬) ওসি শিবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৪
৩৭) ওসি বেলাবো- ০১৭১৩৩৭৩৪১৫
৩৮) ওসি মনোহরদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১৬
৩৯) ওসি পলাশ- ০১৭১৩৩৭৩৪১৭
৪০) ওসি কোতয়ালী মযমনসিংহ-০১৭১৩৩৭৩৪৩০
৪১) ওসি মুক্তাগাছা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩১
৪২) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৩২
৪৩) ওসি ত্রিশাল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৩
৪৪) ওসি গৌরীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৪
৪৫) ওসি ঈশ্বরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৫
৪৬) ওসি নান্দাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৬
৪৭) ওসি ফুলপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৭
৪৮) ওসি হালুয়াঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৮
৪৯) ওসি ধোবাউরা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৯
৫০) ওসি গফরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৪৪০
৫১) ওসি ভালুকা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪১
৫২) ওসি তারাকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪২
৫৩) ওসি টাঙ্গাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৪
৫৪) ওসি মির্জাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৫
৫৫) ওসি নাগরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৬
৫৬) ওসি সখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৭
৫৭) ওসি বাসাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৮
৫৮) ওসি দেলদুয়ার- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৯
৫৯) ওসি মধুপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬০
৬০) ওসি ঘাটাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৬১
৬১) ওসি কালিহাতি- ০১৭১৩৩৭৩৪৬২
৬২) ওসি ভুয়াপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৩
৬৩) ওসি ওসি যমুনা ব্রীজ পূর্ব-০১৭১৩৩৭৩৪৬৪
৬৪) ওসি ধনবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৫
৬৫) ওসি গোপালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৬
৬৬) ওসি কিশোরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮০
৬৭) ওসি করিমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮১
৬৮) ওসি তারাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৮২
৬৯) ওসি হোসেনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৩
৭০) ওসি কটিয়াদী- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৪
৭১) ওসি বাজিতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৫
৭২) ওসি কুলিয়ারচর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৬
৭৩) ওসি ভৈরব- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৭
৭৪) ওসি ইটনা- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৮
৭৫) ওসি মিঠামইন- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৯
৭৬) ওসি নিকলী- ০১৭১৩৩৭৩৪৯০
৭৭) ওসি পাকুন্দিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪৯১
৭৮) ওসি অষ্টগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৪৯২
৭৯) ওসি নেত্রকোনা- ০১৭১৩৩৭৩৫০৫
৮০) ওসি বারহাট্টা- ০১৭১৩৩৭৩৫০৬
৮১) ওসি কলমাকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৫০৭
৮২) ওসি আটপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৫০৮
৮৩) ওসি দুর্গাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫০৯
৮৪) ওসি পূর্বধলা- ০১৭১৩৩৭৩৫১০
৮৫) ওসি কেন্দুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৫১১
৮৬) ওসি মদন- ০১৭১৩৩৭৩৫১২
৮৭) ওসি মোহনগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫১৩
৮৮) ওসি খালিজুরি- ০১৭১৩৩৭৩৫১৪
৮৯) ওসি শেরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫২৩
৯০) ওসি নকলা- ০১৭১৩৩৭৩৫২৪
৯১) ওসি নলিতাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৫২৫
৯২) ওসি শ্রীবর্দী- ০১৭১৩৩৭৩৫২৬
৯৩) ওসি ঝিনাইগাতি- ০১৭১৩৩৭৩৫২৭
৯৪) ওসি জামালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৩৮
৯৫) ওসি মেলান্দহ- ০১৭১৩৩৭৩৫৩৯
৯৬) ওসি সরিষাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৫৪০
৯৭) ওসি দেওয়ানগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪১
৯৮) ওসি ইসলামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৪২
৯৯) ওসি মাদারগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪৩
১০০) ওসি বকশীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪৪
১০১) ওসি বাহাদুরাবাদ- ০১৭১৩৩৭৩৫৪৫
১০২) ওসি কোতয়ালী ফরিদপুর-০১৭১৩৩৭৩৫৫৬
১০৩) ওসি মধুখালী- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৭
১০৪) ওসি বোয়ালমারী- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৮
১০৫) ওসি আলফাডাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৯
১০৬) ওসি চরভদ্রাসন- ০১৭১৩৩৭৩৫৬০
১০৭) ওসি নগরকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬১
১০৮) ওসি সদরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৬২
১০৯) ওসি সালতা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬৩
১১০) ওসি ভাংগা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬৪
১১১) ওসি গোপালগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫৭২
১১২) ওসি মকসুদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৩
১১৩) ওসি কাশিয়ানী- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৪
১১৪) ওসি কোটালীপাড়া-০১৭১৩৩৭৩৫৭৫
১১৫) ওসি টুঙ্গিপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৬
১১৬) ওসি মাদারীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৫
১১৭) ওসি রাজৈর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৬
১১৮) ওসি কালকিনি- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৭
১১৯) ওসি শিবচর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৮
১২০) ওসি রাজবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৫৯৮
১২১) ওসি বালিয়াকান্দি-০১৭১৩৩৭৩৫৯৯
১২২) ওসি পাংশা- ০১৭১৩৩৭৩৬০০
১২৩) ওসি গোয়ালন্দ- ০১৭১৩৩৭৩৬০১
১২৪) ওসি গোসাইরহাট- ০১৭১৩৩৭৩৬১২
১২৫) ওসি ভেদরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৬১৩
১২৬) ওসি ডামুড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩৬১৪
১২৭) ওসি জাজিরা- ০১৭১৩৩৭৩৬১৫
১২৮) ওসি নড়িয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬১৬
১২৯) ওসি পালং- ০১৭১৩৩৭৩৬১৭
১৩০) ওসি শখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৬১৮

চট্রগ্রাম বিভাগ:
১) ওসি রাউজান- ০১৭১৩৩৭৩৬৩৯
২) ওসি হাটহাজারী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪০
৩) ওসি ফটিকছড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৬৪১
৪) ওসি রাংগুনিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪২
৫) ওসি পটিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৩
৬) ওসি মীরসরাই- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৪
৭) ওসি সীতাকুন্ডু- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৫
৮) ওসি আনোয়ারা- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৬
৯) ওসি বোয়ালখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৭
১০) ওসি বাশখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৮
১১) ওসি সাতকানিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৯
১২) ওসি লোহাগড়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৫০
১৩) ওসি চান্দনাইশ- ০১৭১৩৩৭৩৬৫১
১৪) ওসি সন্দীপ- ০১৭১৩৩৭৩৬৫২
১৫) ওসি কক্সবাজার- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৩
১৬) ওসি রামু- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৪
১৭) ওসি উখিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৫
১৮) ওসি টেকনাফ- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৬
১৯) ওসি চকোরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৭
২০) ওসি কুতুবদিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৮
২১) ওসি মহেষখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৯
২২) ওসি পেকুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৭০
২৩) ওসি কোতয়ালী কুমিল্লা-০১৭১৩৩৭৩৬৮৫
২৪) ওসি চৌদ্দগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৬
২৫) ওসি দেবীদ্দার- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৭
২৬) ওসি হোমনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৮
২৭) ওসি লাকসাম- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৯
২৮) ওসি দাউদকান্দি- ০১৭১৩৩৭৩৬৯০
২৯) ওসি বুড়িচং- ০১৭১৩৩৭৩৬৯১
৩০) ওসি চান্দিনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯২
৩২) ওসি বরুরা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৩
৩৩) ওসি লাঙ্গলকোট- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৪
৩৪) ওসি মুরাদনগর- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৫
৩৫) ওসি ব্রাক্ষ্মনপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৬
৩৬) ওসি মেঘনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৭
৩৭) ওসি মনোহরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৮
৩৮) ওসি তিতাস- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৯
৩৯) ওসি সদর দক্ষিন কুমিল্লা-০১৭১৩৩৭৩৭০০
৪০) ওসি চাদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭১২
৪১) ওসি হাজীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭১৩
৪২) ওসি মতলব- ০১৭১৩৩৭৩৭১৪
৪৩) ওসি মতলব উত্তর- ০১৭১৩৩৭৩৭১৪
৪৪) ওসি মতলব দক্ষিন- ০১৭১৩৩৭৩৭১৫
৪৫) ওসি শাহারাস্তি- ০১৭১৩৩৭৩৭১৬
৪৬) ওসি কচুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭১৭
৪৭) ওসি ফরিদগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭১৮
৪৮) ওসি হাইমচর- ০১৭১৩৩৭৩৭১৯
৪৯) ওসি ব্রাক্ষ্মনবাড়ীয়া সদর-০১৭১৩৩৭৩৭৩০
৫০) ওসি সরাইল- ০১৭১৩৩৭৩৭৩১
৫১) ওসি আশুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৩২
৫২) ওসি নাসিরনগর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৩
৫৩) ওসি নবীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৪
৫৪) ওসি বাঞ্ছারামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৫
৫৫) ওসি কসবা- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৬
৫৬) ওসি আখাউড়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৭
৫৭) ওসি সুধারাম, নোয়াখালী-০১৭১৩৩৭৩৭৪৮
৫৮) ওসি বেগমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৪৯
৫৯) ওসি সেনবাগ- ০১৭১৩৩৭৩৭৫০
৬০) ওসি সোনাইমুরি- ০১৭১৩৩৭৩৭৫১
৬১) ওসি কোম্পানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৫২
৬২) ওসি চাটখিল- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৩
৬৩) ওসি হাতিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৪
৬৪) ওসি চরজব্বার- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৫
৬৫) ওসি লক্ষীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৫
৬৬) ওসি রায়পুরা- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৬
৬৭) ওসি রামগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৭
৬৮) ওসি রামগাতি- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৮
৬৯) ওসি ফেনী- ০১৭১৩৩৭৩৭৭৮
৭০) ওসি সোনাগাজী- ০১৭১৩৩৭৩৭৭৯
৭১) ওসি ফুলগাজী- ০১৭১৩৩৭৩৭৮০
৭২) ওসি পরশুরাম- ০১৭১৩৩৭৩৭৮১
৭৩) ওসি ছাগলনাইয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৮২
৭৪) ওসি দাগনভুইয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৮৩

রাজশাহী বিভাগ
১) ওসি পবা- ০১৭১৩৩৭৩৮০০
২) ওসি গুদাগাড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৮০১
৩) ওসি তানর- ০১৭১৩৩৭৩৮০২
৪) ওসি মোহনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮০৩
৫) ওসি পুঠিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৮০৪
৬) ওসি বাগমারা- ০১৭১৩৩৭৩৮০৫
৭) ওসি দুর্গাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮০৬
৮) ওসি চারঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৮০৭
৯) ওসি বাঘা- ০১৭১৩৩৭৩৮০৮
১০) ওসি চাপাই নবাবগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৮১৯
১১) ওসি শিবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮২০
১২) ওসি গোমস্তাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮২১
১৩) ওসি নাচোল- ০১৭১৩৩৭৩৮২২
১৪) ওসি ভোলাহাট- ০১৭১৩৩৭৩৮২৩
১৫) ওসি নওগা- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৬
১৬) ওসি রায়নগর- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৭
১৭) ওসি আত্রাই- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৮
১৮) ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৯
১৯) ওসি বাদলগাছি- ০১৭১৩৩৭৩৮৪০
২০) ওসি মহাদেবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৪১
২১) ওসি পাটনীতলা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪২
২২) ওসি নিয়ামতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৩
২৩) ওসি মান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৪
২৪) ওসি সাপাহার- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৫
২৫) ওসি পর্শা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৬
২৬) ওসি নাটোর- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৭
২৭) ওসি সিংড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৮
২৮) ওসি বাঘাতিপাড়া-০১৭১৩৩৭৩৮৫৯
২৯) ওসি গুরুদাসপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৬০
৩০) ওসি লালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৬১
৩১) ওসি বরইগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৮৬২
৩২) ওসি নলডাংগা- ০১৭১৩৩৭৩৮৬৩
৩৩) ওসি কোতয়ালী, রংপুর-০১৭১৩৩৭৩৮৭৪
৩৪) ওসি গঙ্গাচুড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৫
৩৫) ওসি ভোদরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৬
৩৬) ওসি তারাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৭
৩৭) ওসি মিঠাপুকুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৮
৩৮) ওসি পীরগাছা- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৯
৩৯) ওসি কাউনিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৮০
৪০) ওসি পীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৮১
৪১) ওসি গাইবান্ধা- ০১৭১৩৩৭৩৮৯২
৪২) ওসি সাদুল্লাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৩
৪৩) ওসি সুন্দরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৪
৪৫) ওসি পলাশবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৫
৪৬) ওসি গোবিন্দগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৬
৪৭) ওসি সাতঘাটা- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৭
৪৮) ওসি ফুলছড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৮
৪৯) ওসি নিলফামারী- ০১৭১৩৩৭৩৯০৯
৫০) ওসি সৈয়দপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯১০
৫১) ওসি জলঢাকা- ০১৭১৩৩৭৩৯১১
৫২) ওসি কিশোরগঞ্জ (নিলফামারী)-০১৭১৩৩৭৩৯১২
৫৩) ওসি ডোমার- ০১৭১৩৩৭৩৯১৩
৫৪) ওসি ডিমলা- ০১৭১৩৩৭৩৯১৪
৫৪) ওসি সৈয়দপুর পুলিশ ফাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৯১৫
৫৫) ওসি কুড়িগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৯২৬
৫৬) ওসি রাজারহাট- ০১৭১৩৩৭৩৯২৭
৫৭) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯২৮
৫৮) ওসি নাগেশ্বর- ০১৭১৩৩৭৩৯২৯
৫৯) ওসি বুরুঙ্গামারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩০
৬০) ওসি উলিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৩১
৬১) ওসি চিলমারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩২
৬২) ওসি রৌমারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৩
৬৩) ওসি রাজীবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৪
৬৪) ওসি দুসমারা- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৫
৬৫) ওসি কোচাকাটা- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৬
৬৬) ওসি লালমনিরহাট- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৬
৬৭) ওসি আদিতমারি- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৭
৬৮) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৮
৬৯) ওসি হাতিবান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৯
৭০) ওসি পাটগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৯৫০
৭১) ওসি কোতয়ালী দিনাজপুর-০১৭১৩৩৭৩৯৬৩
৭২) ওসি চিরির বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৪
৭৩) ওসি রিরল- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৫
৭৪) ওসি পার্বতীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৬
৭৫) ওসি বীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৭
৭৬) ওসি বোছাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৮
৭৭) ওসি কাহারোল- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৯
৭৮) ওসি খানসামা- ০১৭১৩৩৭৩৯৭০
৭৯) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯৭১
৮০) ওসি বিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৭২
৮২) ওসি নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর)-০১৭১৩৩৭৩৯৭৩
৮৩) ওসি ঘোড়াঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৯৭৪
৮৪) ওসি হাকিমপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৭৫
৮৫) ওসি ঠাকুরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৫
৮৬) ওসি বালিয়াডাঙ্গী-০১৭১৩৩৭৩৯৮৬
৮৭) ওসি রানীসঙ্কৌল- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৭
৮৮) ওসি পীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৮
৮৯) ওসি হরিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৯
৯০) ওসি পঞ্চগড়- ০১৭১৩৩৭৩৯৯৯
৯১) ওসি বোদা- ০১৭১৩৩৭৪০০০
৯২) ওসি আটোয়ারী- ০১৭১৩৩৭৪০০১
৯৩) ওসি তেতুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০০২
৯৪) ওসি দেবীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০০৩
৯৫) ওসি পাবনা- ০১৭১৩৩৭৪০১৬
৯৬) ওসি ঈশ্বরদী- ০১৭১৩৩৭৪০১৭
৯৭) ওসি আটঘরিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০১৮
৯৮) ওসি চাটমোহর- ০১৭১৩৩৭৪০১৯
৯৯) ওসি ভঙ্গোরা- ০১৭১৩৩৭৪০২০
১০০) ওসি ফরিদপুর (পাবনা)-০১৭১৩৩৭৪০২১
১০১) ওসি সূর্যনগর- ০১৭১৩৩৭৪০২২
১০২) ওসি বেড়া- ০১৭১৩৩৭৪০২৩
১০৩) ওসি সাথিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০২৪
১০৪) ওসি আতাইকুলা- ০১৭১৩৩৭৪০২৫
১০৫) ওসি সিরাজগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৩৮
১০৬) ওসি শাহাজাদপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৩৯
১০৭) ওসি উল্লাপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪০৪০
১০৮) ওসি চৌহালী- ০১৭১৩৩৭৪০৪১
১০৯) ওসি তারাস- ০১৭১৩৩৭৪০৪২
১১০) ওসি কাজিপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৪৩
১১১) ওসি কামারকান্দা- ০১৭১৩৩৭৪০৪৪
১১২) ওসি রায়গঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৪৫
১১৩) ওসি বেলকুচি- ০১৭১৩৩৭৪০৪৬
১১৪) ওসি যমুনা ব্রীজ পশ্চিম-০১৭১৩৩৭৪০৪৭
১১৫) ওসি সালাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৪০৪৮
১১৬) ওসি এনায়েতপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৪৯
১১৭) ওসি বগুড়া- ০১৭১৩৩৭৪০৬১
১১৮) ওসি শিবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৬২
১১৯) ওসি সোনাতলা- ০১৭১৩৩৭৪০৬৩
১২০) ওসি গাবতলী- ০১৭১৩৩৭৪০৬৪
১২১) ওসি সারিয়াকান্দি-০১৭১৩৩৭৪০৬৫
১২২) ওসি আদমদিঘী- ০১৭১৩৩৭৪০৬৬
১২৩) ওসি ধুপচাচিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০৬৭
১২৪) ওসি কাহালু- ০১৭১৩৩৭৪০৬৮
১২৫) ওসি শেরপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৬৯
১২৬) ওসি ধুনট- ০১৭১৩৩৭৪০৭০
১২৭) ওসি নন্দিগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৪০৭১
১২৮) ওসি শাহজাহানপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৭২
১২৯) ওসি জয়পুরহাট- ০১৭১৩৩৭৪০৮২
১৩০) ওসি কালাই- ০১৭১৩৩৭৪০৮৩
১৩১) ওসি ক্ষেতলাল- ০১৭১৩৩৭৪০৮৪
১৩২) ওসি আক্কেলপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৮৫
১৩৩) ওসি পাচবিবি- ০১৭১৩৩৭৪০৮৬

খুলনা বিভাগ
১) ওসি ফুলতলা- ০১৭১৩৩৭৪১০৩
২) ওসি দিঘলিয়া- ০১৭১৩৩৭৪১০৪
৩) ওসি পাইকগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১০৫
৪) ওসি বটিয়াঘাটা- ০১৭১৩৩৭৪১০৬
৫) ওসি ডুমুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৪১০৭
৬) ওসি তেরখাদা- ০১৭১৩৩৭৪১০৮
৭) ওসি রুপসা- ০১৭১৩৩৭৪১০৯
৮) ওসি দাকোপ- ০১৭১৩৩৭৪১১০
৯) ওসি কয়রা- ০১৭১৩৩৭৪১১১
১০) ওসি বাগেরহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২২
১১) ওসি ফকিরহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২৩
১২) ওসি মোল্লারহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২৪
১৩) ওসি চিতলমারী- ০১৭১৩৩৭৪১২৫
১৪) ওসি কচুয়া- ০১৭১৩৩৭৪১২৬
১৫) ওসি মোরলগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১২৭
১৬) ওসি শরনখোলা- ০১৭১৩৩৭৪১২৮
১৭) ওসি মংলা- ০১৭১৩৩৭৪১২৯
১৮) ওসি রামপাল- ০১৭১৩৩৭৪১৩০
১৯) ওসি সাতক্ষীরা- ০১৭১৩৩৭৪১৪১
২০) ওসি কলারোয়া- ০১৭১৩৩৭৪১৪২
২১) ওসি তালা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৩
২২) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১৪৪
২৩) ওসি শ্যামনগর- ০১৭১৩৩৭৪১৪৫
২৪) ওসি দেবহাটা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৬
২৫) ওসি আশাশুনি- ০১৭১৩৩৭৪১৪৭
২৬) ওসি পাটকেলঘাটা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৮
২৭) ওসি কোতয়ালী যশোর-০১৭১৩৩৭৪১৬১
২৮) ওসি ঝিকরগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১৬২
২৯) ওসি শার্শা- ০১৭১৩৩৭৪১৬৩
৩০) ওসি চৌগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১৬৪
৩১) ওসি মনিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৫
৩২) ওসি কেশবপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৬
৩৩) ওসি অভয়নগর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৭
৩৪) ওসি বাঘারপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪১৬৮
৩৫) ওসি বেনাপোল পোর্ট-০১৭১৩৩৭৪১৬৯
৩৬) ওসি বেনাপোল চেক পোষ্ট-০১৭১৩৩৭৪১৭০
৩৭) ওসি মাগুরা- ০১৭১৩৩৭৪১৭৯
৩৮) ওসি শালিখা- ০১৭১৩৩৭৪১৮০
৩৯) ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৮১
৪০) ওসি মোহাম্মদপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৮২
৪১) ওসি ঝিনাইদহ- ০১৭১৩৩৭৪১৯২
৪২) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১৯৩
৪৩) ওসি শৈলকুপা- ০১৭১৩৩৭৪১৯৪
৪৪) ওসি হরিনাকুন্ডু- ০১৭১৩৩৭৪১৯৫
৪৫) ওসি কোটচাদপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৯৬
৪৬) ওসি মহেশপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৯৭
৪৭) ওসি নড়াইল- ০১৭১৩৩৭৪২০৬
৪৮) ওসি কালিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২০৭
৪৯) ওসি লোহাগড়া- ০১৭১৩৩৭৪২০৮
৫০) ওসি নড়াগাতি- ০১৭১৩৩৭৪২০৯
৫১) ওসি কুষ্টিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২২০
৫২) ওসি খোকসা- ০১৭১৩৩৭৪২২১
৫৩) ওসি কুমারখালী- ০১৭১৩৩৭৪২২২
৫৪) ওসি ভেড়ামারা- ০১৭১৩৩৭৪২২৩
৫৫) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৪২২৪
৫৬) ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২২৫
৫৭) ওসি ইসলামী ইউনিভার্সিটি-০১৭১৩৩৭৪২২৬
৫৮) ওসি চুয়াডাংগা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৬
৫৯) ওসি আলমডাংগা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৭
৬০) ওসি জীবননগর- ০১৭১৩৩৭৪২৩৮
৬১) ওসি ডামুরহুদা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৯
৬২) ওসি মেহেরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৪৯
৬৩) ওসি গাংনী- ০১৭১৩৩৭৪২৫০
৬৪) ওসি মুজিবনগর- ০১৭১৩৩৭৪২৫১

বরিশাল বিভাগ
১) ওসি কোতয়ালী বরিশাল-০১৭১৩৩৭৪২৬৭
২) ওসি হিজলা- ০১৭১৩৩৭৪২৬৮
৩) ওসি মেহেদীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৬৯
৪) ওসি মুলাদী- ০১৭১৩৩৭৪২৭০
৫) ওসি বাবুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৭১
৬) ওসি বাকেরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৭২
৭) ওসি বানারীপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪২৭৩
৮) ওসি আগৌলঝাড়া- ০১৭১৩৩৭৪২৭৪
৯) ওসি গৌরনদী- ০১৭১৩৩৭৪২৭৫
১০) ওসি উজিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৭৬
১১) ওসি ঝালকাঠি- ০১৭১৩৩৭৪২৮৬
১২) ওসি নলছিঠি- ০১৭১৩৩৭৪২৮৭
১৩) ওসি রাজাপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৮৮
১৪) ওসি কাঠালিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২৮৯
১৫) ওসি ভোলা- ০১৭১৩৩৭৪৩০০
১৬) ওসি দৌলতখান- ০১৭১৩৩৭৪৩০১
১৭) ওসি তজুমুদ্দিন- ০১৭১৩৩৭৪৩০২
১৮) ওসি বোরহানউদ্দিন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৩
১৯) ওসি লালমোহন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৪
২০) ওসি চরফ্যাশন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৫
২১) ওসি মনপুরা- ০১৭১৩৩৭৪৩০৬
২২) ওসি পটুয়াখালী- ০১৭১৩৩৭৪৩১৮
২৩) ওসি বাউফল- ০১৭১৩৩৭৪৩১৯
২৪) ওসি গলাচিপা- ০১৭১৩৩৭৪৩২০
২৫) ওসি দশমিনা- ০১৭১৩৩৭৪৩২১
২৬) ওসি দুমকী- ০১৭১৩৩৭৪৩২২
২৭) ওসি কলাপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪৩২৩
২৮) ওসি মির্জাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩২৪
২৯) ওসি রাঙ্গাবালি- ০১৭১৩৩৭৪৩২৫
৩০) ওসি পিরোজপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৬
৩১) ওসি ভান্ডারিয়া- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৭
৩২) ওসি নেসারাবাদ- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৮
৩৩) ওসি কাউখালী- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৯
৩৪) ওসি নাজিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৪০
৩৫) ওসি জিয়া নগর- ০১৭১৩৩৭৪৩৪১
৩৬) ওসি মঠবাড়ীয়া- ০১৭১৩৩৭৪৩৪২
৩৭) ওসি বরগুনা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৩
৩৮) ওসি আমতলী- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৪
৩৯) ওসি পাথরঘাটা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৫
৪০) ওসি বেতাগী- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৬
৪১) ওসি বামনা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৭
৪২) ওসি তালতলি- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৮

সিলেট বিভাগ
১) ওসি কোতয়ালী (সিলেট)- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৫
২) ওসি বালাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৬
৩) ওসি জৈন্তাপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৭
৪) ওসি গোয়াইনঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৮
৫) ওসি কানাইঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৯
৬) ওসি কোম্পানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮০
৭) ওসি জকিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮১
৮) ওসি বিয়ানীবাজার- ০১৭১৩৩৭৪৩৮২
৯) ওসি গোলাপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৩
১০) ওসি বিশ্বনাথ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৪
১১) ওসি ফেঞ্চুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৫
১২) ওসি দক্ষিন সুরমা- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৬
১৩) ওসি ওসমানী নগর- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৭
১৪) ওসি হবিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৯৮
১৫) ওসি মাধবপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৯৯
১৬) ওসি চুনারুঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৪০০
১৭) ওসি বাহুবল- ০১৭১৩৩৭৪৪০১
১৮) ওসি লাখাই- ০১৭১৩৩৭৪৪০২
১৯) ওসি নবীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৩
২০) ওসি বানিয়াচং- ০১৭১৩৩৭৪৪০৪
২১) ওসি আজমিরিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৫
২২) ওসি শায়েস্তাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৬
২৩) ওসি সুনামগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪১৮
২৪) ওসি ছাতক- ০১৭১৩৩৭৪৪১৯
২৫) ওসি জগন্নাথপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২০
২৬) ওসি তাহিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২১
২৭) ওসি বিশ্বম্বরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২২
২৮) ওসি দোয়ারাবাজার-০১৭১৩৩৭৪৪২৩
২৯) ওসি দিরাই- ০১৭১৩৩৭৪৪২৪
৩০) ওসি সালনা- ০১৭১৩৩৭৪৪২৫
৩১) ওসি জামালগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪২৬
৩২) ওসি ধর্মপাশা- ০১৭১৩৩৭৪৪২৭
৩৩) ওসি মধ্যনগর- ০১৭১৩৩৭৪৪২৮
৩৪) ওসি মৌলভীবাজার-০১৭১৩৩৭৪৪৩৯
৩৫) ওসি শ্রীমঙ্গল- ০১৭১৩৩৭৪৪৪০
৩৬) ওসি কমলগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪৪১
৩৭) ওসি রাজনগর- ০১৭১৩৩৭৪৪৪২
৩৮) ওসি কুলাউড়া- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৩
৩৯) ওসি বড়লেখা- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৪
৪০) ওসি জুরি- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৫

Friday, July 17, 2015

আপনি মুসলিম/হিন্দু/ক্রিস্টান/বুদ্ধ আগে, নাকি বাংলাদেশী আগে?

অনেক বছর যাবৎ খেয়াল করছিলাম ফেসবুকে এবং ব্লগে বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় বা অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে সুযুক্তি-কুযুক্তিতে মানুষজন মেতে ওঠে। এর মধ্যে কিছু বিষয়গুলা এমন যে দুই দিকেই পাল্লা ভারী থাকে, কিন্তু এক পক্ষ অন্য পক্ষকে মানতে চায় না, কিংবা প্রশ্নগুলাই ভিত্তিহীন হয়। এমনই কিছু বিষয় হলো,
  • আপনি মুসলিম/হিন্দু/ক্রিস্টান/বুদ্ধ আগে, নাকি বাংলাদেশী আগে?
  • ডিম আগে, নাকি মুরগি আগে?
  • দিন  আগে, নাকি রাত আগে?
  • সৃষ্টিকর্তা আছে, নাকি নাই?
  • ধর্মের প্রয়োজন আছে, নাকি নাই?
  • ধর্মগ্রন্থগুলা কি সৃষ্টিকর্তার দেয়া, নাকি মানুষের লেখা?
  • (আরো আছে, মনে পড়লে লিখবো) 

আমি আবার অফিসের কাজ ছাড়া অন্য বিষয়গুলা নিয়া সিরিয়াস কম থাকি। ছোট একটা জীবনে যদি সব সময় যদি সিরিয়াসই থাকি, তাহলে মজা করবো কখন আর হাসি-খুশি থাকবো কখন? সেদিন চট করে মাথায় এলো যে এরকম একটা বিষয় নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করি,
  • দেখা যাক আমার ফেসবুকের বন্ধুরা কি উত্তর দেয় এবং আজকাল তাদের মত কি?
  • দেখা যাক আমাদের এখন কোন দিকের পাল্লা ভারী?
  • দেখা যাক কয়জন বুজতে পারে যে এসব বিষয়গুলা নিয়ে আলাপ করে কোনো লাভ নাই
তাই এক-দুই মিনিট ভেবেই পোস্ট করে দিলাম নিচের প্রশ্নটা,
"আপনি আগে মুসলিম/হিন্দু/ক্রিস্টান/বুদ্ধ, নাকি আগে বাংলাদেশী?"
এই প্রশ্নটা করলে আপনার উত্তর কি হবে বা হওয়া উচিত?
ধারণা করছিলাম যে, 
  • কেউ কেউ থাকবে পক্ষে বা বিপক্ষে
  • কেউ কেউ বেশি উগ্র জবাব দিবে পক্ষে বা বিপক্ষে
  • কেউ কেউ নিজের যুক্তিটাই বড় করে দেখবে এবং অন্যের যুক্তি বুজবেই না বা মানতে চাইবে না
  • কেউ কেউ বেশি ইমোসনাল হয়ে উল্টা-পাল্টা লিখবে
যেমনটা ফেসবুকে এবং ব্লগে হয় আর কি। আমার পোস্টেও এর বাতিক্রম হলো না। যা হোক.

ফেসবুকে সবার মতামত দেখলাম, কিন্তু আমার মতামত কি দেয়া হয় নাই. ঠিক করেছিলাম একেবারে পরে আমার মতামত দিব. আমার চিন্তাগুলা এমন,
  • "আপনি আগে মুসলিম/হিন্দু/ক্রিস্টান/বুদ্ধ, নাকি আগে বাংলাদেশী?" - এই প্রশ্নতাই আসলে কুযুক্তিবাদীদের বা ঝগড়া লাগানোর জন্য তৈরী। আপনি শার্ট আগে পরবেন, নাকি পান্ট আগে পরবেন - এটা আপনার বাক্তিগত এবং অভ্যাসের বিষয়। এবং যেটাই আগে করেন সেটা আপনার বাক্তিগত পছন্দ 
  • আমি বাংলাদেশী এটা যেমন আমার পরিচয়, তেমনি আমি মুসলিম এটাও আমার পরিচয়।এরমধ্যে আগে পরে বলে কোনো কথা নাই. আপনার বুজতে হবে একটা মানুষের একাধিক পরিচয় থাকতে পারে। যেমন আমি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, প্রজেক্ট ম্যানেজার। 
  • আমি একজন বাঙ্গালি ও আমার জাতীয়তা বাংলাদেশী। কারণ আমি এই দেশে জন্মগ্রহণ করেছি। এই দেশে বড় হয়েছি, পড়াশুনা করেছি, উপার্জন করছি। তাই দেশকে সবসময় কিছু দেয়ার ইচ্ছা রাখি সবসময়।
  • আমি একজন মুসলিম। কারণ আমার দৈনন্দিন দিনের চলাফেরা, ভালো-মন্দ, বেবহার, আচার-আচরণ, পোশাক-আশাক, খাওয়া-দাওয়া ইসলাম শিখিয়েছে। আর ২০০৯ এ আমি ইসলামকেই সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য পেয়েছি এবং গ্রহণ করেছি। (আগেতো আব্বু-আম্মু মুসলিম বলে, আমি মুসলিম ছিলাম). 
  • "আমি বাঙ্গালি ও বাংলাদেশী" আগে লিখেছি এবং "আমি একজন মুসলিম" পরে লিখেছি। এ নিয়েও কেউ কেউ তর্ক-বিতর্ক শুরু করে দিতে পারে। কিন্তু বুজতে হবে - কোনো না কোনটা তো আগে লিখতেই হবে। এ নিয়ে রাজনীতি(তর্ক-বিতর্ক,ঝগড়া) করার কিছু নাই।
আমার ফেসবুকের বন্ধুদের মতামতের পর আমার ধারণাগুলো,
  • যারা ধর্ম কম মানে বা মানে না, তারা ধর্ম থেকে দেশের গুরুত্ব দিয়ে থাকে। 
  • যারা ধর্ম মেনে চলার চেষ্টা করে, তারা ধর্মকেই একটু গুরত্ব দিয়ে থাকেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার কাছে দেশের আগে ধর্ম। 
  • যারা ইসলাম ধর্ম মেনে চলার চেষ্টা করে, তারা আরেকটি কারণে ধর্মকেই একটু বেশী গুরত্ব দিয়ে থাকেন। তাদের চিন্তা - "যে আল্লাহ(সৃষ্টিকর্তা) আমাদের সৃষ্টি করেছেন, যে এই বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন, তার প্রণীত ধর্মের এবং তার ইবাদতের উপর তো গুরুত্ব বেশি দিতেই হয়. মরার পর তো আলাহর কাছেই যেতে হবে. তখনতো দেশ তাকে বাচাবে না।" কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার কাছে দেশের কোনো গুরুত্ব নাই। 
  • আবার যারা মনে মনে চিন্তা করে - "যদি সত্যিই মরার পড় দেখি যে ঘটনাতো সত্যি - জান্নাত-জাহান্নাম তো আছে. তো তখন আমার কি হবে. তাই ধর্মের ক্ষতি নাই এমন  জিনিসগুলা পালন করলে তো সমস্যা নাই". তারাও ধর্মকেই একটু গুরত্ব দিয়ে থাকেন।
  • আমি যা বলব তাই ঠিক, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নাই। অন্যের কথা শোনা উচিত,গুরত্ব দেয়া উচিত এবং তার দৃষ্টিভঙ্গি বোঝা উচিত।
  • আমরা সবাই সবসময় জিততে চাই তা ভুল বা ঠিক দিয়ে হোক তা কেন? এটা ঠিক নয়।
  • আমাকে সব কথার জবাব দিতে হবে এমন কোনো কথা নেই যদি এতে আমার ক্ষতি না হয়।যদি বুজতে পারি যে অপরপক্ষ কোনো মতেই বুজবে না। তাহলে অযথা কথা বাড়িয়ে লাভ নাই।
  • বিতর্ক ভালো জিনিস, কিন্তু উগ্রতা ভালো নাহ।
  • একই বাক্য সুন্দর করে বা বাজে ভাবে লেখা যাই। আমাদের সুন্দর করে লেখা উচিত যেন কঠিনগুলাও যেন হজম করতে সুবিধা হয়।
  • .....
আমার ফেসবুকের বন্ধুদের মতামতের মধ্যে যুক্তিসংগত পোস্টগুলা তুলে ধরলাম যদিও অনেক পোস্টগুলা নিদ্রিষ্ট বিষয়ের বাইরে,
  • অবশ্যই আমি মুসলিম, ধর্ম আর দেশ দুইটা দুই জিনিস
  • উত্স:বাংলাদেশি, প্রকৃতি:মুসলিম, অবয়ব: প্রভাবিত(বাংলাদেশি), সুসংবদ্ধ:(মুসলিম), প্রভাব: সুনির্দিস্ট (বাংলাদেশি),সার্বজনীন (মুসলিম). বাঙ্গালি মুসলিম সঠিক,কিন্তু মুসলিম বাঙ্গালি নয়. (কারণ ব্যক্তিসত্ত্বা কে প্রভাবিত করে জ্ঞানলব্ধ গুণ)
  • I don't want to hit somebody. Muslim is our first introduction and being a Bangladeshi is also Allah's swt decision.I don't know everything, but the more i know I want to keep it up. I think you want to find out some contradiction, there is no way. Patriotism is also a part of our religion beyond other thing.
  • আমার প্রশ্ন তারো আগে, আমি বাংগালি, পাহাড়ি, নাকি বাংলাদেশী।
  • আমার মাঝে আঞ্চলিকতা বেশ কম। শুধু বাংলাদেশি বলেই আমি একজন কে বাঁচাতে যাবো না। যদি এমন হয় বাংলাদেশি মানুষটাকে আমি চিনিই না কিন্তু আমেরিকান জন গত দশ বছর ধরে আমার বন্ধু, আমি আমেরিকানকেই বাঁচাবো। কিন্তু যদি দুইজনই অপরিচিত হয় তাইলে বাংলাদেশির চান্স বেশি!! কারন সে সাহায্য চাইবে বাংলাতে! আমি মনে করি মানুষের সাথে সম্পর্ক হবার জন্য ভাষা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
  • Muslim. And I believe in terms of identity, ideology should come first.
  • আমাদের দেশের অধিকাংশ সিলেটের লোকেরা কিন্তু বিদেশে গিয়া বলেনা আমার বাড়ি বাংলাদেশ, ওরা বলে সিলেট, এখন ব্যাপার হলো দেশ একট সিমান্র মধ্যে আবধ্য, কিন্তু ধর্মের কিন্তু কোন সিমা নাই, একটা ঘটনা বলি, আমেরিকার এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেন্ট অফিসার এক লোকের নামের আগে মোহাম্মদ আর পাসপোর্টে দেশের জাগায় বাংলাদেশ দেখে জানতে চায় তুমি মুস্লিম, লোক্টা মাথা নাড়ে, এইবার জান্তে চায় বাংলাদেশ সেটা কোথায়? উনি বলেন বাংলাদেশের পাসে ইন্ডিয়া, অফিসার বলে ও আচ্ছা ইন্ডিয়ার পাসে বাংলাদেশ। ভদ্রলোক মাথা নেড়ে বলে না বাংলাদেশের পাসে ইন্ডিয়া, এখানে আস্ফাকের প্রশ্নটা আসতে পারে কোনটা আগে ভারত না বাংলাদেশ, গল্পের মুল প্রতিপাদ্য হইলো ধর্ম মানুষের কর্মে বর্নে আর নামে ঢুকে গেছে। সুতারাং ধর্ম মানুষের বিসাল একটা সংযোগের জায়গা। এই কিছু মানুষই গোত্রে বিভক্ত, এই গোত্র আদিম কাল থেকে বিদ্য মান আছে থাকবে, থাকা দরকারও, আমি বলব জয় গোত্রের জয়।
  • আমার মন্তব্য কেন প্রয়োজন বুঝলাম না, একেই এই সব প্রশ্ন করা হলে তার জবাব দিতে আমার আগ্রহ থাকে না, দ্বিতীয়ত,প্রশ্নের দ্বিতীয় অংশ আবার উত্তর কী হওয়া উচিৎ- অর্থাৎ, নৈতিকতার বিষয়। নৈতিকতা এক চিরপরিবর্তনশীল ধারণা।ব্যক্তিতে, রাষ্ট্রে, সময়ে এই ধারণা বদলে যায়। যাক, এসেছি যখন বলেই যাই, জাতিতে আমি বাঙালি। রাষ্ট্র বা ধর্ম বদলে ফেললেও এই পরিচয় ধ্বংস করা যাবে না। আর কোনো পরিচয়-ই আমি জন্মসূত্রে বহন করি না,বরং পৃথিবীতে আসার পরে রাষ্ট্রীয় আর ধর্মীয় পরিচয় আমাকে তুলে দেয়া হয়েছে। বিদায়..............
  • When you'll go abroad everyone will ask you where are you from, not your religion. When you are born, you born here as a Bangladeshi. You born in a Muslim family doesn't make you a Muslim. You nature, food habit depends on the region you are from. Not all Arabians are Muslim and not all american/Europeans are christian. Region defines our behavior and who we are not religion. Religion is someone's personal belief.
  • যেমন ধর আমাদের সমাজে ৯০% লোক জামা কাপর পরে ১% ও কম যারা পরেনা তোমার কাছে কোন্টা ঠিক জামা কাপর পরা না পরাটা, উত্তর যদি হয় পরা তাহলে তুমি মেজরিটির কথা মেনে নিলে, আমাদের সমাজে মেজরিটি কিন্তু ধর্ম নিয়ে আগে ভাবে তার পর দেশ নিয়ে। তবে হ্যা বিশ্ব পরিচিত হবার জন্য জাতী কে গুরুত্ব দেয়া হয়, এটা সেষ্টেম, তার মানে এই নয় যে মানুষ ধর্মের আগে দেশ ভাবে, তাহলে আমার দেশের উপার্জনের টাকায় কেউ ভারতে বাড়ি কিনতো না, বা পাকিস্তানের বদলে দুবাইকে অল্টারনেট ভেবে ফ্লাট কিনত না।
  • গোয়ারের মতন আমার যতটুকু ভালো লাগে সেটাই বিশ্বাস করা দলকানা স্বভাবের অংশ।
  • তেমনি মাথা ব্যাথা নেই কে আগে বাংগালী বা আগে মুস্লিম এটা নিয়াও, যে যেটা মেনে নিয়ে আরামে থাকে সেটাই ভালো। তবে কোন ব্যাপারেই উগ্রতা ভালোনা, উগ্র দেশ প্রেমিক ও দেশের জন্য খারাপ। একজন মুক্তমনা হইতে গেলে বিরধি পক্ষএর মতামতো সমান গুরুত্ব নিয়া দেখার চেষ্টা করা উচিত। কেউ দারি রাখলে যে সে রাজারের দোশর হয়ে গেছে, ভাবাটা যেমন ভুল, তেমনি কারো মোচ থাকলে রাবন ভাবাটা আর এক বোকামি। তুমি সাইকোলজি জানা চেষ্টা করছ দেখে ভালো লেগেছে।
  • রাজাকার ধষক এর মানসিকতা আমি বোঝতে চাই না । যেসব পরিবার তাদের আদর পেয়েছে তারা বোঝে।
  • তোমাদের এই মানুষিকতাই দায়ী আজকের এই প্রশ্ন আসার জন্য। তোমরা যুক্তি না বুঝে একতরফা ঝাপিয়ে পরো,
  • তুমি আমার যুক্তি কে আমার বিশ্বাস বানাতে পারোনা, যেটা তুমি ব্যাক্তি আক্রমন করে করলে
  • These are totally two different questions. Don't try to mixed these up. I am bangali and I am muslim. another one may be bangali and Hindu.

[তাড়াতাড়ি লিখেছি, তাই কিছু সংযোজন বা ভুল শব্দের পরিবর্তন করতে পারি। এ নিয়ে রাজনীতি করার কিছু নাই।]

Wednesday, July 15, 2015

Stop Child Abuse: Teach Your Children at Early Age

Here is a list of things you need to teach your Child(ren) at early age:
  1. Warn your Girl Child Never to sit on anyone's laps no matter the situation including uncles.
  2. Avoid Getting Dressed in front of your child once he/she is 2 years old. Learn to excuse them or yourself.
  3. Never allow any adult refer to your child as 'my wife' or 'my husband'
  4. Whenever your child goes out to play with friends make sure you look for a way to find out what kind of play they do, because young people now sexually abuse themselves.
  5. Never force your child to visit any adult he or she is not comfortable with and also be observant if your child becomes too fond of a particular adult.
  6. Once a very lively child suddenly becomes withdrawn you may need to patiently ask lots of questions from your child.
  7. Carefully educate your grown ups about the right values of sex . If you don't, the society will teach them the wrong values.
  8. It is always advisable you go through any new Material like cartoons you just bought for them before they start seeing it themselves.
  9. Ensure you activate parental controls on your cable networks and advice your friends especially those your child(ren) visit(s) often.
  10. Teach your 3 year olds how to wash their private parts properly and warn them never to allow anyone touch those areas and thatincludes you (remember, charity begins from home and with you).
  11. Blacklist some materials/associates you think could threaten the sanity of your child (this includes music, movies and even friends and families).
  12. Let your child(ren) understand the value of standing out of the crowd.
  13. Once your child complains about a particular person, don't keep quiet about it.
Take up the case and show them you can defend them.

Remember, we are either parents or parents-to-be. and remember "THE PAIN LASTS A LIFETIME"

[Collected]

Sunday, May 18, 2014

খোকা তুই কেমন অাছিস...


জানিস, উনি যখন ওপারে, তখন তুই ৪১ দিনে, অামি ২১ এ। তোকে বুকে অাগলিয়ে তোর বাবার ভালবাসার তপ্ত ওমে শামলিয়েছি নিজের ও পরের ঝড়।সকল সময় তুই অামার বেঁচে থাকার ঢাল।

অাজ অামি দুর্বল তোর ৫১ দিনের মেয়েটার মত। ওর সাথে খুব খেলতে ইচ্ছে করে রে। রাফিকে গোপনে বলিস দিদা ভাল অাছে।

খোকা, তুই কি কাঠাল মাংসের রান্না এবার খেয়েছিস। ওটা তোর খুব প্রিয় ছিল রে। এখন বোধ করি প্রিয় নেই ?

গত সপ্তাহে তোর বাবাকে স্বপ্নে দেখলাম। সেই হাসি খুশি মুখ, অামাকে বলে সরিষা ইলিশ খাবে।বাবা, তোর বাবার জন্য দুটি ফকির খাওয়াতে পারবি ? অাশ্রমে তো সবাই ফকির এখানে সম্ভব নয়। উনি খুব কষ্ট পাবেন।

তোর গায়ের গন্ধটা ভুলে গেছি, এখন অার অাগের মত মনে থাকেনা বাপ। অনেক স্মৃতিও মনে নেই। হয়তো সে কারনেই বেঁচে অাছি।

" তোর মা "

Friday, April 26, 2013

Savar Tragedy - Rana plaza

  1. শেষ পর্যন্ত না ফেরার দেশেই চলে গেলেন শাহাদত। দু’দিন লড়াই করার পর শুক্রবার সকালে তিনি হেরে গেলেন। আর শাহাদতের মৃত্যুর পর ভেঙে পড়েছে সুরুজ। যাকেই পাচ্ছেন তারই হাতে পায়ে ধরে আকুতি জানাচ্ছেন তাকে বাঁচাতে। স্বেচ্ছাসেবক জিরাব তালবাগ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল আহাদ বাংলানউজকে বলেন, “৯টা ৫ মিনিটে আমি তাকে দেখে এসেছি। তার ডান পা পিলারের নিচে আটকে আছে। আমি গেলে আমার পা জড়িয়ে ধরে উদ্ধারের জন্য কান্নাকাটি করে। আমার পা ছাড়তে চাইছিল না। বলছিল, ‘অনেকের পা ধরেছি কেউ ফিরে গিয়ে আর উদ্ধার করতে আসেনি। আমাকে আর মিথ্যা সান্ত্বনা দিয়েন না। ভাই সত্যি সত্যিই আমাকে নিয়ে যাইয়েন’।”
  2. ফায়ার সার্ভিসের সমন্বয়কারী মেজর জিহাদ জানিয়েছেন - বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার আনতে পারলে পাইপ দিয়ে ভিতরে দেয়া যেত। আটকা পড়া জীবিতদের সকাল পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখার জন্য খুব সহায়ক হতো। বড় হাসপাতালগুলোতে এধরনের সিলিন্ডার থাকে।
  3. মেয়েটি বলেছিল " ভাই রে আমার একটা পা কেটে বের কর , আমি বাঁচতে চাই ।" পড়ে তার দুটো পা ই কেটে তাকে বের করা হয় । এখন সে এনাম মেডিকেল এর আই সিউ তে আছে । তার জ্ঞান এখনো ফিরেনি । জানি না তার জ্ঞান ফিরলে সে কি করবে !!!
"বাংলাদেশের সামনে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একটা খাত নতুন করে তৈরি হলো । এই খাতকে যদি কাজে লাগানো যায় আমাদের উন্নতি আর কেউ ঠেকাতে পারবে না ।
লাশ রপ্তানী খাত !

লাশের কাঁচামাল আমাদের দেশে সহজলভ্য... অফুরন্ত ...। কত রকমের লাশ আপনার চাই ?? ফ্যাক্টরিতে আগুনে পুড়ে কয়লা হওয়া লাশ, ভবন ধসে পড়া থেতলানো লাশ, লঞ্চ ডুবিতে ফুলে ঢোল হওয়া লাশ, ফ্লাইওভার ধসে লুলা হয়ে যাওয়া লাশ, রাজনৈতিক সহিংসতায় চাপাতির কোপ খাওয়া লাশ, সড়ক দুর্ঘটনায় ভেটকে যাওয়া লাশ............???

সব ধরনের লাশ আমাদের মজুদ আছে...নো টেনশন ! শুধু অর্ডার করুন... সময়ের আগেই পৌছে যাবে লাশ ।"

Wednesday, May 2, 2012

A Bitter Reality written by an indian software engineer

As the dream of most parents I had acquired a degree in Software Engineering and joined a company based in USA, the land of braves and opportunity. When I arrived in the USA, it was as if a dream had come true. Here at last I was in the place where I want to be. I decided I would be staying in this country for about Five years in which time I would have earned enough money to settle down in India.

My father was a government employee and after his retirement, the only asset he could acquire was a decent one bedroom flat. I wanted to do some thing more than him. I started feeling homesick and lonely as the time passed. I used to call home and speak to my parents every week using cheap international phone cards. Two years passed, two years of Burgers at McDonald's and pizzas and discos and 2 years watching the foreign exchange rate getting happy whenever the Rupee value went down.

Finally I decided to get married. Told my parents that I have only 10 days of holidays and everything must be done within these 10 days. I got my ticket booked in the cheapest flight. Was jubilant and was actually enjoying hopping for gifts for all my friends back home. If I miss anyone then there will be talks. After reaching home I spent home one week going through all the photographs of girls and as the time was getting shorter I was forced to select one candidate.In-laws told me, to my surprise, that I would have to get married in 2-3 days, as I will not get anymore holidays. After the marriage, it was time to return to USA, after giving some money to my parents and telling the neighbors to look after them, we returned to USA.My wife enjoyed this country for about two months and then she started feeling lonely. The frequency of calling India increased to twice in a week sometimes 3 times a week. Our savings started diminishing.After two more years we started to have kids. Two lovely kids, a boy and a girl, were gifted to us by the almighty. Every time I spoke to my parents, they asked me to come to India so that they can see their grand-children.

Every year I decide to go to India. But part work part monetary conditions prevented it. Years went by and visiting India was a distant dream. Then suddenly one day I got a message that my parents were seriously sick. I tried but I couldn't get any holidays and thus could not go to India ... The next message I got was my parents had passed away and as there was no one to do the last rights the society members had done whatever they could. I was depressed. My parents had passed away without seeing their grand children. After couple more years passed away, much to my children's dislike and my wife's joy we returned to India to settle down. I started to look for a suitable property, but to my dismay my savings were short and the property prices had gone up during all these years. I had to return to the USA.My wife refused to come back with me and my children refused to stay in India... My 2 children and I returned to USA after promising my wife I would be back for good after two years.Time passed by, my daughter decided to get married to an American and my son was happy living in USA... I decided that had enough and wound-up every thing and returned to India... I had just enough money to buy a decent 02 bedroom flat in a well-developed locality.

Now I am 60 years old and the only time I go out of the flat is for the routine visit to the nearby temple. My faithful wife has also left me and gone to the holy abode.Sometimes I wondered was it worth all this? My father, even after staying in India, Had a house to his name and I too have the same nothing more.I lost my parents and children for just ONE EXTRA BEDROOM.Looking out from the window I see a lot of children dancing. This damned cable TV has spoiled our new generation and these children are losing their values and culture because of it. I get occasional cards from my children asking I am alright. Well at least they remember me.Now perhaps after I die it will be the neighbors again who will be performing my last rights, God Bless them.

But the question still remains 'was all this worth it?' I am still searching for an answer.................!!!

START THINKING
IS IT JUST FOR ONE EXTRA BEDROOM???
LIFE IS BEYOND THIS …..DON'T JUST LEAVE YOUR LIFE ……..
START LIVING IT …….
LIVE IT AS YOU WANT IT TO BE ……

Monday, April 23, 2012

Open letter of Tanjim Ahmed (Sohel Taj)

কাপাসিয়ার জনগণের উদ্দেশ্যে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজের খোলা চিঠি অনেক কষ্ট করে গড়ে তোলা সুন্দর একটি জীবন ছিল যুক্তরাষ্ট্রে।

কৈশোর বয়স থেকে নিজে দিনরাত কাজ করে পড়াশোনার খরচ চালিয়েছি। বাবা-মায়ের দেওয়া শিক্ষা, দেশপ্রেম থেকেই দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে সবকিছু ছেড়ে দেশে ফিরে গিয়েছিলাম। প্রথমে সামাজিকভাবে কাজ শুরু করেছিলাম। আর্সেনিক নিয়ে সচেতনতার কাজও অনেক করেছি। গ্রামে-গঞ্জে ঘুরেছি দিনের পর দিন। বাবা ও মায়ের রাজনৈতিক সহকর্মীদের পরামর্শ এবং কাপাসিয়ার মানুষের অনুরোধেই আমার সক্রিয় রাজনীতিতে আসা। তাঁরা আমাকে বুঝিয়েছিলেন, রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে আরও ভালো করে দেশের মানুষের জন্য কাজ করা সম্ভব। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও শরীরে বয়ে চলা বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের রক্তই আমাকে আরও বেশি অনুপ্রাণিত করেছে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে যোগ দিতে এবং দেশের মানুষের জন্য ভালো কিছু করতে। ক্ষমতা, অর্থসম্পদ, খ্যাতি প্রতিপত্তির জন্য আমি রাজনীতিতে যোগ দিইনি। যদি উদ্দেশ্য তা-ই হতো, তাহলে সবকিছু মেনে নিয়ে এখনো এমপি ও মন্ত্রিত্বের পদ আঁকড়ে থাকতাম। মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাকে বাকি জীবন এই লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে রাখেন। নিজের দলীয় ও তত্কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সৃষ্টি করা শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ২০০১ সালের নির্বাচনে কাপাসিয়ার মানুষের ভালোবাসায় প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলাম। দুর্ভাগ্য, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে ক্ষমতায় আসে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। আমার কাপাসিয়ার মানুষের ওপর বিএনপি-জামায়াত জোটের চলতে থাকে একের পর এক হামলা, মামলা ও নির্যাতন। প্রতিবাদে কাপাসিয়ার সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলি। বিএনপি-জামায়াতের হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন আমার ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী যুবলীগের সভাপতি জালাল উদ্দীন সরকার। পুলিশ নির্মমভাবে হত্যা করেছে জামাল ফকিরকে। এসবের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ অনশন করতে গিয়ে বারবার পুলিশের নির্মম হামলার শিকার হয়েছি। বস্তুত বিএনপি-জামায়াতের পাঁচটি বছর হামলা, মামলা ঠেকাতে আমাকে বেশির ভাগ সময় রাজপথ ও আদালত প্রাঙ্গণে সময় কাটাতে হয়েছে। কোনো ব্যবসা-বাণিজ্যে নিজেকে জড়াইনি। পৈতৃক সম্পত্তি থেকে যা আয় হতো, তাই দিয়েই চলত আমার রাজনীতি। এমনকি পৈতৃক সম্পত্তিও বিক্রি করেছি রাজনীতির জন্য। খুব সাদামাটা সাধারণ জীবনযাপন করেছি। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরের কর্মকাণ্ড আমাকে হতাশ করলেও ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলের যুগোপযোগী নির্বাচনী ইশতেহার আমাকে রাজনীতিতে আরও বেশি উত্সাহিত করে। যে ইশতেহারটি ছিল প্রগতিশীল ও দিনবদলের একটি ঐতিহাসিক অঙ্গীকার। আশাবাদী হই, একটি সুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতির। যে সংস্কৃতির মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। জনগণ পাবে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার। যুদ্ধাপরাধী, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড, জাতীয় চার নেতা, উদীচী ও একুশে আগস্ট হত্যাকাণ্ড, সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া ও অহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যাকাণ্ড এবং ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলাসহ সব হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে। বাংলাদেশ হবে সন্ত্রাস ও জঙ্গিমুক্ত একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা—সব মিলিয়ে একটি সুন্দর সমাজব্যবস্থার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আর তাই যে মন্ত্রণালয় কেউ নিতে চায়নি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাসে সেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়েছিলাম। এই দায়িত্বটি ছিল শুধু মন্ত্রিত্ব নয়, একটি চ্যালেঞ্জ। কারণ সুশাসন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্ব অপরিসীম। আর সুশাসন প্রতিষ্ঠার দায়িত্বের অনেকটাই ছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। আমার সব সময়ই চেষ্টা ছিল পুলিশ বাহিনীকে একটি সুশৃঙ্খল পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে জনগণের বন্ধু করে তোলা। মন্ত্রিত্বের শেষ দিন পর্যন্ত আমার সেই চেষ্টা অব্যাহত ছিল। কতটুকু পেরেছি বা কেন পারিনি, সে কথায় না গিয়ে শুধু এইটুকু বলতে চাই, আমি আমার মায়ের কাছ থেকে শিখেছি, সব সময় অনিয়ম ও অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে। সেটা যে-ই করুক না কেন। যতটুকু সম্ভব আমি আমার সীমিত ক্ষমতার মধ্যে চেষ্টাও করেছিলাম। সেই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়াও শুরু করতে সহযোগিতা করেছিলাম। কথার পেছনে অনেক কথা থাকে। অনেক লুকায়িত সত্য থাকে। যা দেশ, জনগণ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে জনসম্মুখে বলা উচিত না। আর তা সম্ভবও নয়। শুধু এইটুকু বলি, আমি ‘সংগত’ কারণেই এমপি ও মন্ত্রিত্বের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি। যে কয়দিন দায়িত্বে ছিলাম, মন্ত্রিত্বের শপথ থেকে বিচ্যুত হইনি। সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। দুর্নীতি অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত সোচ্চার ছিলাম। যখন মনে করেছি, আমার সীমিত ক্ষমতায় জনগণের প্রতি দেওয়া কমিটমেন্ট আর রক্ষা করা সম্ভব নয়, তখন স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছি। কারণ পদ বা ক্ষমতার লোভে আমি রাজনীতিতে আসিনি। যদি তা-ই হতো তাহলে মন্ত্রিত্বের লোভনীয় সুযোগ-সুবিধা ছেড়ে প্রবাসে চাকরির জীবন বেছে নিতাম না। অর্থসম্পদ বা ক্ষমতার বিন্দুমাত্র মোহ আমার নেই। আমার কাপাসিয়াবাসীর উদ্দেশে বলতে চাই, সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগের এই সিদ্ধান্ত নিতে আমার অনেক চিন্তাভাবনা করতে হয়েছে। মানুষের প্রত্যাশা, ভালোবাসা, স্নেহ—আমার জন্য এলাকার মানুষের ত্যাগ স্বীকার, আবেগ এই সবকিছু চিন্তা করার পরও বাস্তবতা বিচার করে আমি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছি। কাপাসিয়ার মানুষের সম্মান রক্ষার্থে আমার সামনে এ ছাড়া আর কোনো পথ খোলা ছিল না। কারণ কাপাসিয়ার মানুষের মর্যাদা ও সম্মান আমার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বলে আমি বিশ্বাস করি। আমি জানি, আমার এই সিদ্ধান্তে আপনারা ক্ষুব্ধ ও অভিমানী হবেন, প্রতিবাদ করবেন। কারণ যে ভালোবাসা ও সম্মান আপনারা আমাকে দিয়েছেন, এই সম্মানের ওপর কোনো কালিমা পড়ুক, তা আমি চাই না। সংগত কারণেই সবকিছু খুলে বলতে পারছি না। এই কাপাসিয়ার মাটি ও মানুষের সঙ্গে আমার নাড়ির সম্পর্ক। এই কাপাসিয়ার মাঠে-ঘাটেই বেড়ে উঠেছেন আমার বাবা বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ। সেই মাটির গন্ধ আমার গায়েও। তাঁর আদর্শ নিয়েই আমার পথচলা। কাপাসিয়ার মানুষের জন্য অনেক কিছু করার স্বপ্ন নিয়েই আমি প্রবাস-জীবনের ইতি টেনেছিলাম। আপনাদের অকুণ্ঠ সমর্থন ভালোবাসা ও দোয়া পেয়েছি। এর প্রতিদান হয়তো ততটুকু দিতে পারিনি। তবে সেই চেষ্টা আমার সব সময় ছিল। আমি এইটুকু বলতে চাই, সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগ করলেও আপনাদের পাশে থাকব সব সময়। হয়তো অন্য কোনোভাবে, অন্য কোনো পথে। এই প্রতিজ্ঞা করছি। সক্রিয় রাজনীতিতে পুনরায় আসার সম্ভাবনা না থাকলেও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আমার বাবা তাজউদ্দীন আহমদের আদর্শে গড়া আওয়ামী লীগই আমার শেষ ঠিকানা। কারণ এই দলটির সঙ্গে আমার বাবার রক্ত মিশে আছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি বিশ্বস্ত থেকে তিনি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়েছেন। কোনো ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত করেননি। জীবন দিয়েও তা প্রমাণ করে গেছেন। কাপাসিয়ায় আমার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী যাঁরা আমার জন্য ত্যাগ স্বীকার, জেল-জুলুম ও অত্যাচার সহ্য করেছেন, তাঁদের উদ্দেশে বলব, আমি সব সময় যেটা আপনাদের বলে এসেছি, তা হচ্ছে ব্যক্তি-স্বার্থকেন্দ্রিক রাজনীতি পরিহার করতে হবে। ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির রাজনীতি বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীনের মতো নীতি আদর্শের রাজনীতি করতে হবে। ঐতিহ্যবাহী কাপাসিয়ার নেতৃত্ব যেন ভালো মানুষের দ্বারা পরিচালিত হয়, সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব আপনাদের ওপর। কাপাসিয়ার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আপনারা সেই পথে এগিয়ে যান। আপনাদের সবার মতো আমিও তাকিয়ে আছি ভবিষ্যতের দিকে। হয়তো একদিন সুস্থ একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতির মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ হবে সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী একটি দেশ।

এই প্রত্যাশায়

তানজিম আহমদ (সোহেল তাজ)
তারিখ: ২৩ এপ্রিল ২০১২

Tuesday, October 25, 2011

World Famous Picture of Kevin Carter - "DONT WASTE ANY FOOD"


এই ছবিটা হচ্ছে বিশ্বের বিখ্যাত এবং পৃথিবী কাপানো ছবিগুলোর মাঝে একটা। এই ছবিটা তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার Kevin Carter. Kevin Carter এই ছবিটি তুলেছিলেন ১৯৯৪ সালে সুদানে জাতিসংঘের খাদ্য গুদামের কাছে। ছবিটার মানে কি জানেন ?? শকুনটা অপেক্ষা করছে ছোট্ট শিশুটার মৃত্যুর জন্য। কারন মৃত্যুর পর শকুনটা এই শিশুটার শরীরের মাংস খাবে। এই ছবিটা তখন সারা দুনিয়াতে আলোড়ন তুলেছিল। তবে শিশুটার শেষ পরিণতি কি হয়েছিল, তা কেউ জানতে পারেনি। এমনকি Kevin Carter ও না। এই ছবিটা Pulitzer Prize পেয়েছিল। ফটোগ্রাফার Kevin Carter এই ছবিটা তোলার ৩ মাস পর সুইসাইড করে মারা গিয়েছিলেন। পরে জানা গেছে ছবিটা তোলার পর থেকেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছিলেন এবং এই কারনেই তিনি সুইসাইড করেন । আত্মহত্যার আগে Kevin Carter নিন্মলিখিত বাক্যগুলো তার ডায়রিতে লিখে যান-

"Dear God, I promise I will never waste my food no matter how bad it can taste and how full i may be. I pray that He will protect this little boy, guide and deliver him away from his misery. I pray that we will be more sensitive towards the world around us and not be blinded by our own selfish nature and interests. I hope this picture will always serve as a reminder to us that how fortunate we are and that we must never ever take things for granted."

Thursday, October 20, 2011

Some imporatant facts of our life

1/ একটা বড় হোটেল এ ২০ টাকা বখশিশ দিন, আপনাকে ওয়েটার ছোটলোক ভাববে, আপনিও বড় সাজতে বড় অঙ্কের বখশিশ ই দেন সচারচর !
-একজন ক্ষুধার্তকে ২০ টাকা দিন, দেখুন আপনাকে কত বড় মাপের মানুষ ভাবে, বড় সাজার অভিনয় আর করতে হবেনা

2/ ৩ টা মিনিট চোখ টা আল্লাহর ইবাদত এ মশগুল হলে মনে হয় কত সময় বুঝি অপচয় হল !
-কিন্তু ৩ টা ঘণ্টা মনের
আনন্দে একটা মুভি যেন নিমেষেই শেষ হয়ে গেল !

3/ সারাদিন পর বাসায় এসে জিম এ
জেতে আমাদের কোন ক্লান্তি এ
লাগেনা !
-কিন্তু আমাদের ক্লান্তির সীমা ছাড়ায় বাবা-মা কোন কাজে সাহায্য চাইলে !

4/ আমরা একটা valentines day, বিশেষ জন এর birthday র জন্য
সারা বছর অপেক্ষা করি !
-কিন্তু একটা নিয়মতান্ত্রিক লাইন এ দাড়াতে আমাদের তর সয়না !

Wednesday, October 12, 2011

Irom Sharmila Chanu - Fasting since November 4, 2000

Q:Do you know Katrina Kaif ? Ans:Ohh, know very cute girl.........
Q:Do you know Kareena Kapoor? Ans: She is my Dream Girl...
Q:Do you know who is she in following picture? Ans: Yes, Once I saw her in the news.But dont know about her.................................This is our LIFE!!!

She is Irom Sharmila Chanu, has been fasting for the past 11 years in India. (The manipur government giving liquid food through her nose from 11 yrs). She has not eaten anything since November 4, 2000 demanding the Government of India to withdraw the Armed Forces (special powers) Act,1958 (AFSPA) from Manipur.A law that gives Army the power to shoot anyone at their will, a draconian law with many other inhuman provisions ..
Just Think?????........We doesn't know much about her because of "NO PUBLICITY". Even Nautanki's like Rakhi Sawant or Punam Pandey's are known to everybody in India, but not a Brave woman like her who sacrificed herself for humanity.

Now I am ready to give publicity to her.What about you??? Share link of this blog to everyone...

Saturday, October 8, 2011

Observation of a Bangladeshi Woman

I have found following article from Facebook. This article is written by a women named Sabnaz Mithila. The article was interesting and I do agree most of her point of view. Thus I am posting the article in my blog. I hope - people will be able to learn from it.   

এই নোট পড়ে খারাপ লাগলে নির্দ্বিধায় আমাকে আনফ্রেন্ড করতে পারেন

আমার ভেতর থেকে প্রচন্ড তাগিদ না পেলে আমি লিখতে বসিনা। ওটা আমার কাজও না। ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতেও আমার আপত্তি নেই যতটা আপত্তি এই লিখার ক্ষেত্রে। এই লিখা যখন লিখছি তখন প্রচন্ড রাগে আমার গা জ্বলছে।

আমি এত ভূমিকা না করে সরাসরি আসল কথায় আসি। স্পা না করলে কি মেয়েরা মরে যাবে? বাঙ্গালী মেয়ারা যথেষ্ঠ রূপবতী। এই রূপ গত কয়েক বছরে ধুম করে জেগে ওঠেনি। তারা আগেও রূপবতী ছিল এখনো আছে। আমি জানিনা যে স্পা তে এমন কি আছে যে তার রূপে এমন বিশেষ কিছু অ্যাড করবে যা না থাকলে তার জীবন চলবেনা? যার কারনে অন্য একজন মানুষের সামনে আধা নগ্ন হয়ে body message করাতে হবে। লজ্জা শরমের মাথা কি কাঁচাই খেয়ে ফেলছি আমরা?

আমাদের মায়েরা ,দাদীরা,নানীরা তো কোনদিন এইসব করেনি। তাতে কি আমাদের বাবারা, নানারা,দাদারা তাদের ছেড়ে চলে গেছে? না তাদের বিয়ে হয়নি? কি ক্ষতি হয়েছে তাদের যারা নিজেদের অন্যের সামনে কাপড় খুলে শরীর মর্দন করান নি?

আমি নিজে মেয়ে মানুষ। আমি খুব ভাল করেই জানি মেয়েরা এত সাজ গোজ কেন করে। খুবই সিম্পল উত্তর। মানুষ তাদের দিকে তাকাবে , প্রশংসা করবে। কার না ভাল লাগে প্রশংসা শুনতে! আমারো ভাল লাগে।কিন্তু আপারা দুনিয়ায় খালি আমরা মেয়েরাই নাই। আমাদের ভাইরাও আছে। সৃষ্টিগতভাবে যারা আপনাদের উপর এবং আপনারা তাদের উপর দূর্বল। কিন্তু এইটা ভাইদের ক্ষেত্রে একটু না অনেক বেশি। এই কথাগুলা বলতে আমার খুবই খারাপ লাগে। অনেক বেশি লজ্জা লাগে এই জন্য যে এত ব্যাখ্যা করে আমার বোনদেরকে এসব আমার বলতে হয়। আমি বাংলায় এসব লিখতে পারবনা।

Most of the man gets sexually aroused when---
  • আপনি টাইট ফিটিং কাপড় পরেন।
  • আপনি ওড়না পরেন না/ গলায় ঝুলায় রাখেন/ একপাশে ঝুলায় রাখেন।
  • আপনি যখন অর্ধস্বচ্ছ কাপড় পরেন।
  • আপনার পেট/পা/পীঠ যখন দেখা যায়।
  • আপনি যখন ঠোঁট রাঙ্গান।
  • আপনি যখন চোখে স্মোকি সাজ পরেন।
  • আরও শত শত কারন থাকতে পারে।
কি ? মনে হচ্ছে যে ছিঃ ছিঃ ছেলেরা এত খারাপ! তাইনা? The fact is that they are CREATED like this. Do you understand my dear sisters? THEY ARE CREATED BY ALLAAH LIKE THIS.

শুধু আল্লাহ্‌র ভয়/সমাজের ভয়/ ভালত্ব/ সুস্থ বিবেক আছে দেখেই এখনো কোন ভাই এই ধরণের আপাদের রাস্তায় ধরে কষে কষে কয়েকটা চড় বসান নি।[আল’হামদুলিল্লাহ। এই বিপদ আমার উপর আসার আগেই আল্লাহ্‌ আমাকে রক্ষা করেছেন।একবার কি হল, তখনো আমি ঠিকমত হিজাব করিনা, মাথায় একটু আধটু কাপড় দেই। একদিন প্রচন্ড গরমের মধ্যে ক্লাসে গেছি। মাথায় কাপড় দেইনি। আমাদের সাথে সিনিয়র অফিসাররাও ক্লাস করতেন। এঁদের মধ্যে একজন ভাই পুরো ক্লাসের মধ্যে আমাকে এমন ঝাড়ি দিলেন! টিচার ছিল, সব স্টুডেন্ট ছিল। আমি খুব কষ্ট পেয়েছিলাম, ক্লাস থেকে বের হয়ে গেছি। অনেক কান্নাকাটি করেছি। ভাইয়া আমাকে বলেছিলেন, "The Jews know our scriptures better than us, but they do not follow.[Inspite of knowing about hijab you don't wear it properly,so] Do you think you are better than that Jew?" এই একটা কথা আমার ভেতরটা কাঁপিয়ে দিয়েছিল। আমি বলেছিলাম হিজাব পরলে আমার কষ্ট হয়, দম বন্ধ হয়ে যায়, এ সি রুমেও ঘামতে থাকি। উনি বললেন, " Did you ask Allaah to help you with this?" আসলেই তো, যার জন্যে হিজাব করছি তাঁর কাছেই তো সাহায্য চাইনি। আমি আর কোন উত্তর দিতে পারিনি ভাইয়াকে। উনি ঠিক কথাই বলেছিলেন আমাকে। হয়ত রুক্ষভাবে বলেছেন,কিন্তু ওই সময় আমার জন্য ওগুলো থাপ্পড়ের কাজ করেছে, আল'হামদুলিল্লাহ এখন তীব্র গরমেও মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রাখলেও আমার কোন অসুবিধা হয় না। আমি গরম লাগার দোহাই দিই। কিন্তু ওইদিন কি হবে যেদিন সূর্য মাথার এক হাত উপরে থাকবে। আল্লাহ্‌ মাফ করুন। ]

আপারা,আরো কয়েকটা uncensored কথা বলি। এটা জানেন তো যে মানুষ(অধিকাংশ) খুব সহজেই বোর হয়ে যায় আর নতুন কিছু খুঁজতে থাকে যা তাকে আনন্দ দেবে। পশিমাদের মধ্যে হোমসেক্সুলালিটি এত বেশি এর কারন নিয়ে কখনো চিন্তা করেছেন? কেন যেখানে চাইলেই মানুষ আপনার বিছানায় আসতে রাজী সেখানে কেন মেয়ে মেয়ের সাথে ছেলে ছেলের সাথে যেতে চায়? এরা নারী দেহ দেখতে দেখতে ক্লান্ত। এদের রূচি আস্তে আস্তে বিকৃত হয়ে গেছে। এখন তারা নিজেদের মধ্যে থেকেই সংগী খোঁজে। আল্লাহ্‌ মাফ করুন। হেদায়েত দিন।

আপারা, আমার লেখা এলোমেলো হচ্ছে আমি জানি। রেগে আছি তো তাই।

একটা কথা বলি শোনেন। আপনি মানুষকে যা দেখাবেন তা দেখেই তারা আপনার মূল্যায়ন করবে। মানুষের শরীরের সৌন্দর্য এক সময় শেষ হয়ে যায়। তাই আজকে যারা আপনাকে বলছে, তোকে তো দারুন লাগছে/ আপনার ফেসবুকের ছবিতে প্রশংসার পর প্রশংসা করে যাচ্ছে...... ।।আর এই সব দেখে আপনি খুশিতে ডগমগ করেন।।আজ থেকে ২০ বছর পরের কথা চিন্তা করেন...এই ছেলেরা তখন ৩৮/৪০ ।তখন আপনার প্রশংসা করবেনা। তারা কিন্তু ঠিকই ১৬-২৫ দেরকেই খুঁজবে।

কিন্তু আপারা, একটা কথা জানেন? মনের সৌন্দর্য শেষ হয় না। মন জরাগ্রস্ত হয়না। একটা সুন্দর মন, শালীন দেহ সর্ব কালে সর্ব যুগে প্রশংসিত। আজকের বোরকা পরা মেয়েকে দেখলে যেমন আপনার যারা প্রশংসা করে সেই ছেলেরাও মাথা নামিয়ে নেয়,আমার দাড়ি টুপি ওয়ালা ভাইরাও নামিয়ে নেয়। আজ থেকে ২০ বছর পর দেখলেও তারা দৃষ্টি নামিয়ে নিবে, ইনশা’আল্লাহ। আমার এই বোনেরা আজকেই সম্মানিত। কালকেও থাকবে ইনশাআল্লাহ্‌। আর আপনাদের কি হবে? আজকে আপনারা যাদের চোখ জুড়াচ্ছেন কাল তারা আপনার দিকে তাকাবেই না। আর সম্মান??? সেটা আজকেও কেউ আপনাদের করেনা, ভবিষ্যতে করবে কি আল্লাহ্‌ ভাল জানেন।

আপারা, চাকরানী চেনেন??? দাসী চেনেন??? আপনার হলেন পুরুষদের চাকরানী নয়তো মেকাপের দাসী। ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নিয়ে এত সাজ গোজ যে করেন...পরে তো সেগুলো তত কষ্ট করেই ঘষে ঘষে তুলে ফেলতে হয়। কি লাভ এই কৃত্তিমতার?

এই যে একেকজন ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং , ভার্সিটিতে পড়ছেন অথচ নিরেট মূর্খের মত আচরণ কেন করছেন? আপনার এত এত বিদ্যা আপনাকে কেন রঙ চঙ্গের আশ্রয় নেয়া থেকে বাঁচাতে পারেনা???

কেন অফিসে/অফিসিয়াল কনফারেন্স/কনভোকেশন/নবীন বরণ/ ফেয়ারওয়েলে যাবার আগে আপনার নিজের চেহারায় এত ঘষা মাজা করতে হয়? এসব যায়গার তো আপনি আপনার লেখাপড়ার কল্যানেই যাচ্ছেন তাই না? তাহলে কেন সব কিছু ছাপিয়ে আপনার সাজ গোজ সেখানে প্রাধান্য পাবে???

কি করলেন এত লেখাপড়া করে যা আপনার মানসিকতাকে বদলাতে পারেনি? দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে পড়েও কেন আপনাকে ছোট ছোট কাপড়, কিছু রঙ চঙ্গের উপর নির্ভরশীল হতে হয়। বলতে পারেন?

আপারা বলেন তো দেখি আপনার এক মাসের পার্লারের খরচ দিয়ে কয়জন ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানো যায়? আচ্ছা ধরলাম চালের কেজি ৫০ টাকা। ২০০০ টাকা হলে এক মণ চাল হয়। একটা ছোট পরিবারের ১৫-২০ দিনের খাবার ব্যবস্থা হয়ে যায়। কোনদিন ৫০০ টাকা খরচ করে ১০ কেজি চাল কিনে কোন দরিদ্র মানুষকে দেয়ার কথা ভেবেছেন কখনো? অথচ আপনার পা ঘষে দিলেই আপনি ৫০০ টাকা পার্লারে দিয়ে আসেন। কি আশচর্য! আপনি যখন পা দলাই মলাই করে নিচ্ছে তখন কোথাও কোন সনাবরু না খেতে পেয়ে গলায় দড়ি দিচ্ছে।

আপনি যখন সেজে গুজে বন্ধু বান্ধবের সাথে নবীন বরণ বা ফেয়ারওয়েল এ নাচানাচি করছেন তখন আপনার বোন আফিয়া সিদ্দিকা/ফাতিমেকে প্রতি রাতে ১০ জন মার্কিন সৈন্য ধর্ষন করছে।RAPE. কখনো এদের জন্য আপনার চোখে পানি এসেছে? একবার চিন্তা করুন তো, আপনাকে বানরের মত খঁচায় রাখা হয়েছে যেখানে আপনি সোজা হয়ে দাঁড়াতেও পারেন না, আপনার গায়ে কাপড় পর্যন্ত রাখা হয় নি, আপনার সামনে আপনার দুই সন্তানকে জবাই করা হয়েছে,আপনার একটা একটা করে চুল টেনে টেনে উপড়ে ফেলা হয়েছে, আপনার পেটে গুলি করা হয়েছে, ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়েছে, তার সাথে সাথে যখন তখন আপনাকে ধর্ষন করা হচ্ছে। কি ...বেশি বলে ফেললাম???
__________________________________________________________
[ফাতিমার চিঠি।][কপি পেষ্ট করলাম]

একটি হাতে লেখা দলিল সম্প্রতি ইরাকের আবু গারীব কারাগার থেকে উদ্ধার হয়। ফাতেমা ঐ এলাকার একজন খ্যাতিমান মুজাহিদের বোন। আমেরিকান সৈন্যরা কিছুদিন পূর্বে ঐ মুজাহিদের বাড়িতে হটাত হামলা চালায়। কিন্তু তাকে পায় না। তারা তার বোনকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায় যেন ঐ মুজাহিদ নিজ থেকে ধরা দেয়।ফাতেমার মূল চিঠিটি এখানে দেয়া হল যা মাফকারাট আল ইসলামে(আরবী নিউজ এজন্সি) ইংরেজী অনুবাদসহ আরবীতে ছাপা হয়েছিল।

ফাতেমার চিঠি

“পরম করুনাময় আল্লাহতা’য়ালার নামে
(হে মুহাম্মদ) তুমি বলো, তিনিই আল্লাহ তিনি এক একক। তিনি কারোর মুখাপেক্ষী নন, তার থেকে কেউ জন্ম নেয়নি, আর তিনিও কারো থেকে জন্ম গ্রহন করেননি। আর তার সমতুল্য দ্বিতীয় কেউ নেয়।(সূরা আল-এখলাস)

আমি আল্লাহর গ্রন্থ আল-কোরআন থেকে হতে এই পবিত্র সূরাটি পছন্দ করেছি কারন এর দারুন প্রভাব পড়েছে আমার উপর এবং আপনাদের সবার উপরে ও বিশ্বাসীদের হদয়ের এক প্রকার ভয় ও শ্রদ্ধা মিশ্রিত বোধের জন্ম দেবে। আমার ভাই মুজাহীদিন আল্লাহর পথে আছে।আপনাদের আমি কি বলবো?

আমি আপনাদের বলছি : আমাদের গর্ভ বানর ও শূকুর জাতীয় লম্পটদের সন্তানে ভর্তি হয়ে আছে। যারা আমাদের ধর্ষণ করেছে। অথবা (আমি) আপনাদের বলতে পারি যে, তারা আমাদের দেহকে বিকৃত করেছে। আমাদের মুখমন্ডল জলসে দিয়েছে এবং আমাদের ঘাড়ে ঝোলানো কোরআনের ছোট কপিটি অযথা ছিড়ে ছিন্ন ভিন্ন করে ফেলেছে। আল্লাহু আকবার, আপনারা কি পরিস্থিতি অনুদাবন করতে পারছেন না? এটা সত্য আপনারা জানেন না আমাদের সাথে কি ঘটেছে। আমরা আপনাদের বোন। আল্লাহ হিসাব নিকাসের সময় ভবিষ্যতে এ সম্পর্কে আপনাদের জিজ্ঞাসা করবে। আল্লাহর কসম কারাগারে আসা পর্যন্ত আমাদের এমন কোন রাত কাটেনি যে রাতে বানর ও শুকুর জাতীয় অমানুষরা আমাদের উপর ঝাপিয়ে পড়েনি। তারা তাদের পূর্ণ স্বাদ মিটিয়ে নিস্তেজ হওয়া অবধি আমাদের দেহকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করতে থাকে। আমরাই তারা যারা আল্লাহর ভয়ে সব সময় সতীত্বকে কে রক্ষা করে এসেছি। আল্লাহকে ভয় করুন। আমাদের মেরে ফেলুন। আমাদের ধংস করে দিন। তাদের আনন্দ উপকরন হিসাবে আমাদের রেখে যাবেন না। এভাবে সর্বশক্তিমান আল্লাহর মহাকৃতিত্ব মর্যাদা সম্পন্ন করা হবে। আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করুন। তাদের কামান ও উড়োজাহাজ গুলো বাইরে রেখে আসুন। আবু গারীব কারাগারে আমাদের কাছে আসুন। আমি আপনাদের ধর্ম বোন। তারা আমায় একদিন নয়বারেরও বেশী ধর্ষন করেছে। আপনারা কি অনুধাবন করতে পারছেন? চিন্তা করুন আপনাদের এজন বোন ধর্ষিত হচ্ছে। আপনারা কেন ভাবতে পারছেন না আমি আপনাদের বোন? আমার সাথে আরো ১৩ জন মেয়ে আছে। সবাই অবিবাহিত। সবাই সবার সামনে প্রকাশ্য ধর্ষিত হচ্ছে। তারা আমাদের নামায পড়তে দেয় না। তারা আমাদের পোশাকগুলো নিয়ে নিয়েছে। আমাদের কাপড় পরতে দেয়না। আমাদের মধ্যে একজন মেয়ে আত্নহত্যার প্রতিজ্ঞা করেছে। তাই আমি এই চিঠিটি লিখছি। সে নৃশংসভাবে ধর্ষিত হয়েছে। একজন সৈনিক তাকে ধর্ষনের পর তার বুক ও উরুতে আঘাত করেছে। সে অবিশ্বাস্য অত্যাচারের দ্বারা তাকে ভোগ করেছে। মেয়েটি তার মাথা জেলের দেয়ালে সাথে আঘাত করতে লাগল যতক্ষন না তার মৃত্যু হয়, মেয়েটি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না। যদিও ইসলামে আত্নহত্যা নিষিদ্ধ। কিন্তু আমি তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আশা করছি আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন। কারন তিনি(আল্লাহ) সবার প্রতি অসীম দয়ালু। ভাই আপনাদের আবারও বলছি আল্লাহকে ভয় করুন। আমাদের মেরে ফেলুন। তাহলেই আমরা হয়ত শান্তি পাব। সাহায্য করুন। সাহায্য করুন। সাহায্য করুন।

ড. আফিয়া সিদ্দিকা আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন স্নায়ু বিজ্ঞানী। অসামান্য ধীসম্পন্ন পি.এইচ.ডি ডিগ্রীধারী এ মহিলার সম্মানসূচক অন্যান্য ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট রয়েছে প্রায় ১৪৪টি। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রন্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয় ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে Neurology বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করে। তিনি হাফিযে কুর‘আন ও আলিমা। পবিত্র কুর‘আন ও হাদীসে পারদর্শিনী এ মহিলা ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত দ্বীনদার ও পরহেযগার। ইসলামী আদর্শ, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি রয়েছে তাঁর স্ট্রং কমিটমেন্ট। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফ.বি.আই পাকিস্তানী কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় আল কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথিত অভিযোগে ২০০৩ সালে ড. আফিয়াকে তাঁর তিন সন্তান আহমদ, সুলায়মান, ও মরিয়মসহ করাচীর রাস্তা থেকে অপহরণ করে। পাকিস্তানের কোন কারাগারে না রেখে এবং পাকিস্তানী আদালতে উপস্থাপন না করে পাঁচ বছর ধরে তাঁকে আফগানিস্তানের বাগরাম সামরিক ঘাঁটিতে বন্দী করে রাখা হয়। এরপর চলে তাঁর উপর অমানুষিক শারীরিক, মানসিক ও যৌন নির্যাতন। বাগরামে কুখ্যাত মার্কিন কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিরা বলেছেন, ‘নির্যাতনের সময় একজন নারী বন্দির আর্তচিৎকার অন্য বন্দিদের সহ্য করাও কষ্টকর ছিল.........।

দেখুন আফিয়ার ছবি। অত্যাচারের আগের ও পরের ছবি।
জি, আফিয়া ,ফাতিমাদের সাথে এরকমই করা হচ্ছে। যেখানে তারা নিজেদের আব্রু বাঁচাতে পারছেনা সেখানে আপনি নিজের আব্রু বিলিয়ে দিচ্ছেন?

বোন...লজ্জা কর, ভয় কর আল্লাহকে।
---------------------------------------------------------------------------------------
যারা কষ্ট করে লেখাটি পড়লেন সবাইকে ধন্যবাদ । সবার কাছেই আমার অনুরোধ আপনার সব বন্ধুদেরও লেখাটি পড়ান। জোর করে হলেও পড়ান । কারন শুধু আপনি ভাল হলেই হবেনা, ঘুণে ধরা সমাজকে বাঁচাতে হলে সবাইকেই জানাতে হবে। যারা ভুল পথে ছিলেন তারা সঠিক পথের দিশা পাবেন লেখাটি পড়ে। তাই লেখাটি আমাদের গ্রুপের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন, কিংবা নিজের নাম দিয়ে অন্য কোথাও পোস্টও করতে পারেন, কারো কোন আপত্তি নাই। কারন লেখিকা হাততালি পাওয়ার আশায় পোস্টটি লেখেন নাই। লেখেছেন মানুষকে ভুল পথ থেকে ফেরাতে। তাই সবাই লেখাটি শেয়ার করেন, প্রিয় মানুষকে সঠিক পথের সন্ধান দিন।

Thursday, April 14, 2011

Still we have to learn lot to become human

The name of these two girls is Shumi and Piya. Public has beaten them because of stealing food. Is this acceptable to beat someone for food? It is clearly seen that they street children. We could ignore it for such a silly mistake or we could make them understand about their mistake and can provide then some food. I know none start stealing at the beginning. Probably they have requested for food from many people before stealing. But people refuse to give some money and food. Thus they have stolen the food after lots of refusing.

Still general public don't enough common sense or knowledge to handle such a situation proper way. I was wondering that there were not one people who can stand and speak on behalf of them. It is totally unacceptable.

It is the duty of our government to take care of providing food to them on time. But we know the limitation of our government. So rich people should take initiative to help them. But they are busy for incoming more and don't have to time for all these. They are behaving like selfish. Moreover every Muslim should give Jakat. But true Muslims are not available enough and those who are true Muslim, they has not money enough. Whatever the problem is - This children needs food to live. So you don't give them food, then what will they do rather then stealing?


Monday, April 11, 2011

Is this you call it "Education"?

I read following article today and felt very very bad. Please read this article and think - "Is this call it Education? Are they (Those teacher and friends mention in the following article) really educated people? Are they really a responsible teacher or doctor?"

We should take extra care for this kind of people like Madhusudan. I could understand that his friend was immature and they were student also. But how can I ignore those teachers? They should have to be more responsible and caring. But they are immature also.

An educated person is one who has learned that information almost always turns out to be at best incomplete and very often false, misleading, fictitious, mendacious - just dead wrong. Are they really educated? I don't think so. I call them uneducated among the educated people.
 

"অনেক দুঃখ নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি"

বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী মধুসূদন চক্রবর্তী ২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বর বিষপানে আত্মহত্যা করে। মৃত্যুর আগে লিখে যাওয়া চিঠিতে প্রমাণ মেলে, শিক্ষক ও সহপাঠীদের দ্বারা ক্রমশ হাসাহাসি ও তাচ্ছিল্যের পাত্র হয়ে উঠেছিল ছেলেটি। কারণ, মধুসূদন ছিল স্বল্পমাত্রার বাকপ্রতিবন্ধী। মৃত্যুর আগে বাবাকে লেখা তার কয়েকটি চিঠি এবং বিষয়টি নিয়ে মানবাধিকার সংগঠন ব্লাস্টের তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে এই আয়োজন। লিখেছেন তানজিম আল ইসলাম

‘বাবু, আমাকে আপনি ক্ষমা করে দেবেন। আমি আপনাদের সবাইকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু অনেক দুঃখ নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি। এ পড়ালেখা আমার দ্বারা হবে না। আজ স্যার যে অপমান করেছে, তা আমি কোনো দিন ভুলব না। বিদায় এ পৃথিবী।’ মধুসূদন চক্রবর্তীর লেখা শেষ চিরকুট। এ চিরকুটটি যখন লিখছিল মধুসূদন, তখন নিশ্চয় তার এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর প্রতি ঘৃণার বাঁধ উপচে উঠেছিল। কতটা অসহ্য হলে জীবনের শেষ চিরকুটে ছেলেটি তার বাবাকে লেখে, ‘অনেক দুঃখ নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি...।’ এ চিরকুটটি লেখার পরপরই নিজেকে নিজেই সরিয়ে নেয় এ পৃথিবীর নিষ্ঠুর মানুষগুলো থেকে। আত্মহনন করে তার অপমানের নীরব প্রতিবাদ জানায়। কী এমন অপরাধ করেছে ছেলেটি, কীসের এত দুঃখ মধুর? স্বল্পমাত্রার তোতলামি (বাকপ্রতিবন্ধী), কথা বলতে গিয়ে। এটুকুই। এ জন্য তাকে সইতে হয়েছে বঞ্চনা ও অপমান। ক্লাসের শিক্ষক আর সহপাঠীদের বঞ্চনা সইতে পারল আর কই। মধু যে অভিমানী ভীষণ...। ডাক্তারি পড়তে গিয়েছিল বগুড়ায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজে। মধু তার বাবাকে বাবু বলে ডাকত। তিনি নিজের একমাত্র ছেলেকে কত আশা নিয়ে ভর্তি করিয়ে এসেছিলেন স্বপ্নক্ষেত্রে। কিন্তু এ কোন স্বপ্নের বারতা পেতে হলো বাবুকে...?


বাবুকে লেখা মধুর শেষ চিরকুটের অপর পৃষ্ঠায় লেখা, ‘আজকে স্যার বলেছেন, আমি নাকি “পারব না” এই কথাটি বলার জন্যই ক্লাসে যাই। অথচ আমি অনেকক্ষণ পড়ালেখা করি, তার পরও স্যারের মন খুশি করতে পারি না। একটা পরীক্ষাও আমি আমার মতো করে দিতে পারি না বাবা। আমি কালিদাসের মতো পণ্ডিত হতে চাই।’ হায়! মধুসূদনের আর কালিদাস হওয়া হলো না।

মধুসূদনের বাড়ি চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে। এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো ফল করে ২০০৯ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়। কিন্তু শুরুর দিন থেকে তার তোতলামি আর কথা বলার জড়তার কারণে শিক্ষক আর সহপাঠীদের কাছে হাসি- তাচ্ছিল্যের পাত্র হয়ে ওঠে ক্রমশ। প্রথম বর্ষ কোনোভাবে কেটে যায় তার। দ্বিতীয় বর্ষ সবে শুরু হয়। কিন্তু বোঝে না মধুর কদর কেউই। শিক্ষকেরা বলেন, তোতলামি করলে চিকিৎসক হওয়া যাবে না। এ ডাক্তারি পড়া তার জন্য নয়...। মধু শুধু নীরবে সয়ে যায়। বিধাতার দেওয়া এ অভিশাপ সে ঘোচাবে কী করে...?

মধুসূদন তার বাবাকে চিঠি দিত সব সময়। একটি চিঠিতে সে তার কষ্টের কথা জানায় বাবাকে এভাবেই, ‘আজ আমি যখন প্রথম ক্লাসে যাই, তখন স্যার জোরে নাম ঠিকানা বলতে বলে, তখন তোতলামির কারণে আমার যখন বলতে অসুবিধা হয়েছে, তখন ক্লাসের সব ছাত্রছাত্রী আমার দিকে তাকিয়ে তাচ্ছিল্য সহকারে সজোরে হেসে ছিল। একজন স্যার বলেছিলেন, তোতলামি রোগ আছে—এমন কোনো ছাত্র মেডিকেলে পড়তে পারে না। কারণ, এখানে প্রতিদিন ভাইবা নেওয়া হয়।...তিনি আরও বলেছেন, একজন চিকিৎসককে সর্বদা ভালো বক্তা হতে হয়, তা না হলে রোগীকে ভালোভাবে বোঝাতে পারে না।’

এই চিঠিতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময়েও তার মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার কথা জানায় তার বাবাকে। চিঠিটির আরেকটি অংশে লেখা, ‘জীবনের এই পর্যায়ে এসে পেশাজীবী লেখাপড়া করতে গিয়ে যখন সমবয়সী বাকপটু ছাত্রছাত্রীদের অপমান সহ্য করতে হয়, যখন জানতে পারি, একজন চিকিৎসক হওয়ার জন্য পুরোপুরি অযোগ্য, তখন আর নিজেকে স্থির রাখতে পারি না। ভাবলাম, আপনাকে জানাব। কিন্তু আপনি যদি ভুল বুঝে দূরে ঠেলে দেন। কিন্তু অনেক চিন্তা করার পর বুঝলাম, আপনি তো বুদ্ধিমান, আপনি তো সব বোঝেন। আপনি এও বোঝেন, এতে আমার কোনো দোষ নেই—সবই বিধির বিধান।’

চিঠিটির শেষ অংশে লেখা, ‘জানি না ভগবান আমার ভাগ্যে কী লিখেছেন, তবে এটুকু জানি যে কোনো না কোনোভাবেই আমি বিখ্যাত হব—এতে কোনো ভুল নেই...।’

মধুসূদনের ভগবান তার ভাগ্যে কী এমন মরণই লিখে রেখেছিলেন? বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্নটা আর পূরণ হলো না তার। মধুসূদন ২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বর রাতে বগুড়া শহরের একটি হোটেলের কক্ষে বিষপান করে পরদিন মৃত্যুর কোলে সঁপে দেয় নিজেকে। এরপর তার চিরকুট থেকেই প্রমাণ মেলে আত্মহত্যার কারণ। মানবাধিকার সংগঠনগুলো সোচ্চার হয়। স্মারকলিপি পেশ করে শিক্ষামন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সমাজকল্যাণমন্ত্রী, মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও বগুড়ার জেলা প্রশাসকের কাছে। তারা দাবি করে, একজন বাকপ্রতিবন্ধী হিসেবে মধুসূদনের সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকা এবং চিকিৎসক হওয়ার অধিকার ছিল। কিন্তু সাড়া মেলেনি কারও কাছ থেকেই...। অবশেষে এ ঘটনার তদন্ত শুরু করে বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ লিগ্যাল অ্যাইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)। সাত দিন আগে তারা তদন্ত প্রতিবেদনও সম্পন্ন করেছে।

ফোনে কথা হয় মধুসূদনের বাবা শংকর চক্রবর্তীর সঙ্গে। ফোনে পরিচয় দেওয়ার পরপরই কান্নায় ভেঙে পড়েন শংকর। বলেন, ‘বুকে পাথর বেঁধে আছি। ওর মা তো পাগলপ্রায়। আমার একমাত্র সোনার টুকরা ছেলেটাকে কেড়ে নিল ওরা। এর বিচার চাই। আমার ছেলে একটু তোতলামি করত, এটা কি তার অপরাধ ছিল? ওরে সবাই মিলে প্রতিবন্ধী বলে খ্যাপাত।’

বললাম, আপনার ছেলে তো আপনাকে আগেই জানিয়েছিল সব কথা। তখন কি কোনো প্রতিকার চেয়েছিলেন কলেজে?

‘আমি একবার গিয়েছিলাম। অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখাও করেছিলাম। কিন্তু কেউ এ বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। আমার ছেলেটা কত লক্ষ্মী। কোন শিক্ষক তাকে অপমান করেছে, এটি সে বলেও যায়নি শিক্ষকের অপমান হবে বলে। তবুও মরে গিয়ে ওদের লজ্জা দিল। কী জানি লজ্জা হবে কি না! শিক্ষকের একটি নির্দয় আচরণ যে একটা ভবিষ্যৎকে ছিনিয়ে নিতে পারে, আমার মধুই তা দেখিয়ে গেল। আমার ছেলেকে নিয়ে অনেকেই কুৎসা ছড়াচ্ছে। ওর ছবিটা দেখে বলেন তো ওকে কি নিষ্পাপ মনে হয় না? আমার লক্ষ্মী ছেলেটা একটি গেঞ্জি কেনার জন্য হলেও আমাকে নিয়ে যেত। এ ছেলেকে বড় ডাক্তার বানাব বলে বসতভিটা বিক্রি করেছি। তবুও ছেলেটি আমার ডাক্তার হবে। কিন্তু...।’ এই বলে অঝোরে কাঁদতে লাগলেন মধুর বাবা। কান্নার শব্দে কথাগুলো অস্পষ্ট হয়ে যাচ্ছিল বারবার। আমি তাঁকে সান্ত্বনা দিয়ে বিদায় নিই। জানি, ছেলেহারা বাবার আর্তনাদ বেশিক্ষণ শোনার শক্তি হয়তো কারও নেই।

ব্লাস্টের তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে কথা বলি সারা হোসেনের সঙ্গে। সারা হোসেন জানান, শিক্ষক বা সহপাঠীরা কেউই কোনো কথা বলছেন না কারও সঙ্গে। এ থেকে ফৌজদারি অভিযোগ কারও বিরুদ্ধে আনা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। তাহলে এ বিষয়টির কি কোনো প্রতিকার হবে না? এ প্রশ্নের জবাবে সারা হোসেন বলেন, ‘আমরা উচ্চ আদালতে নির্দেশনার জন্য যাব। কারণ, মধুসূদনের মতো অসংখ্য শিক্ষার্থী রয়েছে, যারা নীরবে এমন অত্যাচার-অপমান সহ্য করে যাচ্ছে। আমাদের কাছে আরও কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। আমরা এ ঘটনাটি উচ্চ আদালতের নজরে এনে রিট দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা চাই, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কীভাবে শিক্ষক ও সহপাঠীরা আচরণ করবে, এ জন্য একটি নির্দিষ্ট আচরণবিধি প্রণয়ন হোক। যৌন নির্যাতন দমন নীতিমালা কিংবা শিশু শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন বন্ধের নীতিমালা প্রণয়নের কথা হাইকোর্ট থেকে এসেছে। এমন একটি নীতিমালা প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্যও হতে পারে। এতে করে আর কোনো মধুসূদনকে অপমান সইতে না পেরে আত্মহননের পথ বেছে নিতে হবে না।’

কথা বলি শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ মাহবুবুল করিমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ছেলেটির সম্পর্কে আসলে কেউ কিছু জানত না। এ বিষয়ে কে জড়িত, কারা জড়িত, এটা বলা মুশকিল। তবে আর কোনো শিক্ষক দ্বারা যেন কেউ অপমানিত না হয়, এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছি।’

মধুসূদন একা থাকতে পারত না। সব সময় অস্থির হয়ে থাকত, কখন ছুটি হবে। কখন তার প্রিয় বাবু আর মায়ের কোলে ছুটে যাবে। বাবাকে লেখা আরেকটি চিঠিতে এর প্রমাণ মেলে, ‘এরপর যখন বাড়ি থেকে আসি, তখন জানতে পারলাম, সামনে অনেক দিন আর ছুটি পাব না। কী করে থাকব এখানে, কীভাবে পড়ালেখা করব, সেটাই শুধু মাথার ভেতর ঘুরতে লাগল।...যখন নিজের মনকে স্থির করলাম, ঠিক তখন বাস্তবতা বলছে, এটা আমার পক্ষে সম্ভব হবে না। আমি কখনোই ৮-১০ দিনের বেশি হয়তো থাকতে পারব না। তখন আমার মনে হলো, আমরা তো গরিব। বেশি বাড়ি গেলে তো টাকা খরচ হবে...।...তারপর ভগবানের ওপর প্রচণ্ড রাগ হতে লাগল। হে ভগবান, আমার বাবা তোমার কত সেবা করে, আমি কতবার তোমায় আকুলভাবে ডেকেছি। তুমি জান আমার মনের অবস্থা। তার পরও তুমি কেন আমাকে এখানে পাঠালে...।’

মধুসূদনের মনের অবস্থা ভগবান হয়তো বুঝতে পেরেছিলেন, কিন্তু নিষ্ঠুর মানুষগুলো তো আর বুঝতে পারল না। আর কোনো মধুসূদনের মতো মানুষ যেন অন্য মানুষদের উপহাসের বস্তু না হয়ে ওঠে।

Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-10/news/145472

Sunday, February 13, 2011

Monthly Inome of a Rickshawala is higher then a Marketing Officer.

In Dhaka, currently income of a Rickshawala is BDT 300/- per day. So his monthly income is BDT 9000/-. On the other hand, some companies of Bangladesh are paying starting from BDT 4000/- per month to their marketing officers who completed their 4 years graduation from different universities of Bangladesh. It's shocking. But this is truth and current scenario of Bangladesh.

Rickshawala's are earning more they deserve. They are charging more then the actual rent. I know cost of our daily foods is increasing day by day. But they are increasing rent of Ricksha more compare to the price of food which is unexpected. They increase rent in every 2 month. Government has no monitoring system for this section.So middle class people are facing lots of problem for this increased price.

On the other hand those companies are paying very low salary to their officers. Because they are the company owners, so they can pay anything whatever they like.

We have no control over government. So we have to solve our problem our self. And the solutions is -
  • Disagree and stop to pay more then actual rent to Rickshawala.
  • Don't join with those who are not paying minimum standard salary consciously.
If we all follow this technique, then problem will be solved. Because when rickshawala will see that no one accepting their increased price, then they will not get chance to increase price. On the hand, when company will see that they are getting anyone by offering low salary, then they will change also.

Friday, February 11, 2011

Bangladeshi street children eat once a day

Yesterday I was watching news of a TV channel. Then I have seen a report where they were showing about daily life style of street children. I was surprised to see that they ate only one time in a day with rice and dal only. And their parent hardly manages their daily food. The price of rice is 48 Taka now a day and price of other items are comparatively high. It is impossible for their parents to provide them food more than one time in a day because of their low-income and high price of foods. How can someone live by eating only one time in a day? But unfortunately this is the scenario of the street children of Bangladesh in 2011.

Previously I never thought about those people who eat one time only. Actually it was beyond my imagination. Today during coming to office, I was thinking - How lucky we are that we were born in a family where we can eat properly. So we should always thank Allah (or God) for provide us good environment.

I was always interested to do something for poor people. But unfortunately I don’t have enough money so that I can do something for them. But there are many people in Bangladesh who has enough money, but they don't come forward to help them. My question to them is - what will you do with your additional money? Use your additional money for poor people. Let them eat just 2 times in a day. Do something for them. Work together, come up with new plan/project and improve their life style.