২০২৩ সালে মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করছে একটি ডাচ্ কোম্পানি। তবে সেখান থেকে আবার পৃথিবীতে ফিরে আসার নিশ্চয়তা দিতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি। তার পরও মঙ্গলে যেতে ১০ হাজার আবেদন জমা পড়েছে। খবর এনডিটিভির।
মনুষ্য প্রজাতির আবাস গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এ লাল গ্রহে ২০২৩ সালে চার নভোচারী পাঠানোর পরিকল্পনা করছে কোম্পানিটি। এটি হবে ‘ওয়ানওয়ে’ ভ্রমণ। এটিতে অংশ নিতে ১৮ থেকে ৬২ বছর বয়সী নারী-পুরুষ আবেদন করেছেন। পৃথিবীতে ফিরে আসার নিশ্চয়তা না থাকা সত্ত্বেও তারা আবেদন করছেন। এ বিষয়ে সিন্থিয়া নামে ৩২ বছর বয়সী এক মার্কিন নারী বলেন, ‘ছোটবেলায় আমি মঙ্গলে যাওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। ডাচ্ কোম্পানিটির বিজ্ঞাপন দেখার পর আমি ধরে নিলাম এটি আমার ছোটবেলার স্বপ্ন পূরণের সুযোগ।’
মানুষ পাঠানোর জন্য মঙ্গলকে আশাজাগানিয়া গ্রহ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেখানে যাওয়ার পথ অনেকটাই বন্ধুর। যাওয়ার পথে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি সেখানকার মাধ্যাকর্ষণ মানুষের জন্য উপযোগী নাও হতে পারে। কারণ এর মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর তুলনায় মাত্র ৩৮ শতাংশ। এছাড়া ভ্রমণকারীদের হাড়ের ঘনত্ব, পেশির শক্তি ও রক্ত সঞ্চালনে এমন পরিবর্তন আসতে পারে, যার ফলে তারা পৃথিবীতে বসবাসের উপযোগিতা হারাবেন।
এ যাত্রা হবে খুবই নির্মম। কারণ এতে অংশগ্রহণকারীরা ফিরে আসার জন্য কোনো টিকিট পাবেন না। চূড়ান্তভাবে পৃথিবীকে বিদায় জানাতে হবে। ভ্রমণকারীদের ফিরে আসতে হলে এমন একটি রকেটে তাদের যেতে হবে, যেটি মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণের সঙ্গে মানানসই। এছাড়া এমন লাইফসাপোর্ট পদ্ধতি থাকতে হবে, যা সাত মাসের এ ভ্রমণে কার্যকর থাকবে ও নভোযানটি আর্থ অরবিটে নোঙর ও পৃথিবীতে নিরাপদে অবতরণের উপযোগী হতে হবে। কিন্তু এসবের কোনোটিরই নিশ্চয়তা নেই সম্ভাব্য নভোযানটিতে।
মনুষ্য প্রজাতির আবাস গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এ লাল গ্রহে ২০২৩ সালে চার নভোচারী পাঠানোর পরিকল্পনা করছে কোম্পানিটি। এটি হবে ‘ওয়ানওয়ে’ ভ্রমণ। এটিতে অংশ নিতে ১৮ থেকে ৬২ বছর বয়সী নারী-পুরুষ আবেদন করেছেন। পৃথিবীতে ফিরে আসার নিশ্চয়তা না থাকা সত্ত্বেও তারা আবেদন করছেন। এ বিষয়ে সিন্থিয়া নামে ৩২ বছর বয়সী এক মার্কিন নারী বলেন, ‘ছোটবেলায় আমি মঙ্গলে যাওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। ডাচ্ কোম্পানিটির বিজ্ঞাপন দেখার পর আমি ধরে নিলাম এটি আমার ছোটবেলার স্বপ্ন পূরণের সুযোগ।’
মানুষ পাঠানোর জন্য মঙ্গলকে আশাজাগানিয়া গ্রহ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেখানে যাওয়ার পথ অনেকটাই বন্ধুর। যাওয়ার পথে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি সেখানকার মাধ্যাকর্ষণ মানুষের জন্য উপযোগী নাও হতে পারে। কারণ এর মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর তুলনায় মাত্র ৩৮ শতাংশ। এছাড়া ভ্রমণকারীদের হাড়ের ঘনত্ব, পেশির শক্তি ও রক্ত সঞ্চালনে এমন পরিবর্তন আসতে পারে, যার ফলে তারা পৃথিবীতে বসবাসের উপযোগিতা হারাবেন।
এ যাত্রা হবে খুবই নির্মম। কারণ এতে অংশগ্রহণকারীরা ফিরে আসার জন্য কোনো টিকিট পাবেন না। চূড়ান্তভাবে পৃথিবীকে বিদায় জানাতে হবে। ভ্রমণকারীদের ফিরে আসতে হলে এমন একটি রকেটে তাদের যেতে হবে, যেটি মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণের সঙ্গে মানানসই। এছাড়া এমন লাইফসাপোর্ট পদ্ধতি থাকতে হবে, যা সাত মাসের এ ভ্রমণে কার্যকর থাকবে ও নভোযানটি আর্থ অরবিটে নোঙর ও পৃথিবীতে নিরাপদে অবতরণের উপযোগী হতে হবে। কিন্তু এসবের কোনোটিরই নিশ্চয়তা নেই সম্ভাব্য নভোযানটিতে।
No comments:
Post a Comment