(প্রজন্ম চত্বরের মহাসমাবেশে, তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে!!)
আজ আমি এসেছি তোমাদের কাছে ক্ষমা চাইবার জন্য! আমি পত্রিকায় লিখেছি- যে এই নতুন জেনারেশন খালি ফেসবুকে লাইক দেয়, এরা আর কিছু করে না। আমি লিখেছি- এরা খালি ব্লগ করে, এরা আর কিছু করে না - এরা রাস্তায় নামে না। তোমরা আমাকে ভুল প্রমাণিত করেছো। এই দেখো এখানে ব্লগার রা আছে, এই ব্লগাররা সারা পৃথিবীতে যেটা হয় নাই এরা সেইটা ঘটিয়ে দিয়েছে। তোমাদের কাছে ক্ষমা চাই! আমাকে ক্ষমা করেছো সবাই?
আজকের মত আনন্দের দিন আমি আমার জীবনে কোনোদিন পাই নাই!! ২০১৩ সাল ১৯৭১ হয়ে গিয়েছে!! তোমরা যারা ১৯৭১ দেখো নাই | সুযোগ পেয়েছ ২০১৩ সাল কে আবার ১৯৭১ হিসেবে দেখার জন্য।
বাংলাদেশের মত সুন্দর দেশ পৃথিবীতে নাই! উপরে তাকাও কী সুন্দর আকাশ!! তাকাও কত সুন্দর গাছ!! একজন আরেকজনের দিকে তাকাও কত সুন্দর মানুষ!! তোমাদের মত সুন্দর মানুষ পৃথিবীতে নাই।
আমরা অনেক সৌভাগ্যবান! যখন যেটা দরকার সেটা পেয়েছি। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু কে পেয়েছি। যখন যুদ্ধের সময় হয়েছে, তাজউদ্দীন আহমেদ আমাদের যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তখন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্ম হয়েছে, তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে। এখন তোমাদের দরকার, তোমাদের জন্ম হয়েছে।
জাহানারা ইমাম এখানে আন্দোলন করেছিলেন, জাহানার ইমামের ছবি আছে। আমি শিউর, উনি উপর থেকে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছেন- আর আনন্দে হাসছেন!! ত্রিশ লক্ষ শহীদ উপরে আছে, তাঁরা আমাদের দিকে দেখছে আর বলছে- “থ্যাংক ইউ”,“থ্যাংক ইউ”- তোমাদের কে ধন্যবাদ!
একটা সময় ছিল যেখানে হানাদার বলতে হত পাকিস্তান বলা যেত না। টেলিভিশনে রাজাকার কথাটা মানুষের মুখ থেকে বলা যেত না। তখন হুমায়ুন আহমেদ টিয়া পাখির মুখ দিয়ে বলেছিল “তুই রাজাকার”!! আমি বলব, তোমরা বলবে, হুমায়ুন আহমেদ উপর থেকে দেখছে- হুমায়ুন আহমেদ দেখো-
কাদের মোল্লা! কাদের মোল্লা!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
সাঈদী! সাঈদী!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
সাকা চৌধুরী! সাকা চৌধুরী!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
কামরুজ্জামান! কামরুজ্জামান!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
নিজামী! নিজামী!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
গোলাম আযম! গোলাম আযম!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
বাংলাদেশে যত শহীদ হয়েছিলো তাঁরা সবাই এখন উপর থেকে তাকিয়ে আমাদের দেখছে, আর বলছে- এই বাংলাদেশ কে আর কেউ কোনোদিন পদানত করতে পারবে না!
তোমাদের কে আমি অনুরোধ করি- যখন লেখাপড়ার কথা যখন লেখা পড়া করবে। যখন গান গাওয়ার কথা তখন গান গাইবে।
যখন কবিতা লেখার কথা কবিতা লিখবে। ছবি আঁকার কথা ছবি আঁকবে। ভাস্কর্য বসানোর কথা ভাস্কর্য বসাবে। প্রেম করার কথা প্রেম করবে। বাংলাদেশ কে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ দেশে তৈরি করবে। নোবেল প্রাইজ আনবে। যখন রাস্তার নামার দরকার পড়বে তখন রাস্তায় নামবে।
তোমাদের কাছে সারা বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ। যত শহীদ আছে সবাই কৃতজ্ঞ, আমারা সবাই কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ সবাইকে।
ব্লগার দের কে আলাদা ভাবে ধন্যবাদ! তাঁরা যেটা করেছে তার কোন তুলনা নাই। সবাইকে ধন্যবাদ!!
আজ আমি এসেছি তোমাদের কাছে ক্ষমা চাইবার জন্য! আমি পত্রিকায় লিখেছি- যে এই নতুন জেনারেশন খালি ফেসবুকে লাইক দেয়, এরা আর কিছু করে না। আমি লিখেছি- এরা খালি ব্লগ করে, এরা আর কিছু করে না - এরা রাস্তায় নামে না। তোমরা আমাকে ভুল প্রমাণিত করেছো। এই দেখো এখানে ব্লগার রা আছে, এই ব্লগাররা সারা পৃথিবীতে যেটা হয় নাই এরা সেইটা ঘটিয়ে দিয়েছে। তোমাদের কাছে ক্ষমা চাই! আমাকে ক্ষমা করেছো সবাই?
আজকের মত আনন্দের দিন আমি আমার জীবনে কোনোদিন পাই নাই!! ২০১৩ সাল ১৯৭১ হয়ে গিয়েছে!! তোমরা যারা ১৯৭১ দেখো নাই | সুযোগ পেয়েছ ২০১৩ সাল কে আবার ১৯৭১ হিসেবে দেখার জন্য।
বাংলাদেশের মত সুন্দর দেশ পৃথিবীতে নাই! উপরে তাকাও কী সুন্দর আকাশ!! তাকাও কত সুন্দর গাছ!! একজন আরেকজনের দিকে তাকাও কত সুন্দর মানুষ!! তোমাদের মত সুন্দর মানুষ পৃথিবীতে নাই।
আমরা অনেক সৌভাগ্যবান! যখন যেটা দরকার সেটা পেয়েছি। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু কে পেয়েছি। যখন যুদ্ধের সময় হয়েছে, তাজউদ্দীন আহমেদ আমাদের যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তখন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্ম হয়েছে, তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে। এখন তোমাদের দরকার, তোমাদের জন্ম হয়েছে।
জাহানারা ইমাম এখানে আন্দোলন করেছিলেন, জাহানার ইমামের ছবি আছে। আমি শিউর, উনি উপর থেকে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছেন- আর আনন্দে হাসছেন!! ত্রিশ লক্ষ শহীদ উপরে আছে, তাঁরা আমাদের দিকে দেখছে আর বলছে- “থ্যাংক ইউ”,“থ্যাংক ইউ”- তোমাদের কে ধন্যবাদ!
একটা সময় ছিল যেখানে হানাদার বলতে হত পাকিস্তান বলা যেত না। টেলিভিশনে রাজাকার কথাটা মানুষের মুখ থেকে বলা যেত না। তখন হুমায়ুন আহমেদ টিয়া পাখির মুখ দিয়ে বলেছিল “তুই রাজাকার”!! আমি বলব, তোমরা বলবে, হুমায়ুন আহমেদ উপর থেকে দেখছে- হুমায়ুন আহমেদ দেখো-
কাদের মোল্লা! কাদের মোল্লা!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
সাঈদী! সাঈদী!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
সাকা চৌধুরী! সাকা চৌধুরী!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
কামরুজ্জামান! কামরুজ্জামান!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
নিজামী! নিজামী!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
গোলাম আযম! গোলাম আযম!
(জনতা- তুই রাজাকার! তুই রাজাকার!)
বাংলাদেশে যত শহীদ হয়েছিলো তাঁরা সবাই এখন উপর থেকে তাকিয়ে আমাদের দেখছে, আর বলছে- এই বাংলাদেশ কে আর কেউ কোনোদিন পদানত করতে পারবে না!
তোমাদের কে আমি অনুরোধ করি- যখন লেখাপড়ার কথা যখন লেখা পড়া করবে। যখন গান গাওয়ার কথা তখন গান গাইবে।
যখন কবিতা লেখার কথা কবিতা লিখবে। ছবি আঁকার কথা ছবি আঁকবে। ভাস্কর্য বসানোর কথা ভাস্কর্য বসাবে। প্রেম করার কথা প্রেম করবে। বাংলাদেশ কে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ দেশে তৈরি করবে। নোবেল প্রাইজ আনবে। যখন রাস্তার নামার দরকার পড়বে তখন রাস্তায় নামবে।
তোমাদের কাছে সারা বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ। যত শহীদ আছে সবাই কৃতজ্ঞ, আমারা সবাই কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ সবাইকে।
ব্লগার দের কে আলাদা ভাবে ধন্যবাদ! তাঁরা যেটা করেছে তার কোন তুলনা নাই। সবাইকে ধন্যবাদ!!
No comments:
Post a Comment