হ্যাঁ, এইতো......চলো আমরা আস্তিক-নাস্তিক নিয়ে আলোচনা করতে থাকি আর আহমেদ রাজিব এর ব্লগ শেয়ার করতে থাকি, আর মূল আন্দোলনে ২ ভাগ হইয়া নিজেরা মারামারি শুরু করি, যা কিনা জামায়েত-শিবির চাইতেসিল. জামাত খুব সুকৌশলে এমন একজনকে খুনের জন্য বেছে নিয়েছে যার ধর্মবিরোধী অবস্থান খুব সুপ্রতিষ্ঠিত। উদ্দেশ্য একটাই - গণজাগরণের সমমনা মানুষদের মধ্যে আস্তিকতা-নাস্তিকতার ক্যাচাল বাঁধিয়ে বিভক্তি সৃষ্টি করা এবং প্রতিষ্ঠিত করা যে এই আন্দোলন আসলে নাস্তিকদের দ্বারা পরিচালিত যারা ইসলামকে ধ্বংস করতে তৎপর এবং তারা সেই একই উদ্দেশ্য নিয়ে এই আন্দোলন করছে।
জামাতের এই কূটচালের ফলশ্রুতিতে গত কয়েক ঘন্টায় নতুন ক্যাটাগরির মানুষের পরিচয় পাইলাম। যাদের মুল সূর হচ্ছে "আমিও খুনের বিপক্ষে, তবে...". আপনিও যদি সেই গোত্রের হয়ে থাকেন ধর্মের ভারে যাদের মনুষ্যত্ব চাপা পড়ে গেছে তবে ব্যক্তিগতভাবে মানুষ হিসেবে আপনাকে স্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানালাম। এবং জামাত শিবিরের কূটচালে আপনি সফলভাবে ধরা খাইসেন। আপনাকে অভিন্দন। কিন্তু জেনে রাখেন, আপনার মত ধর্মান্ধ ভুদাই সব যুগেই থাকে। ৭১এও ছিলো, ২০১৩ তেও আছে। কিন্তু জয় শেষমেষ সত্য এবং মনুষ্যত্বেরই হবে। দেখতে থাকেন।
আমি ধর্মভীরু ,কিন্তু ধর্মান্ধ নই। আমি ইসলামের দোহাই দিয়া ধর্ষণ এবং হত্যা সমর্থন করিনা যা বর্তমানে জামাত শিবির করতাসে এবং ১৯৭১ সালে করেছিল, কেউ প্রমান দিতে পারবেন পবিত্র কোরআনের কোথাও ধর্ষণ এবং হত্যার সমর্থনএ কোন শব্দ লিখা আছে, কোন হাদিসে আছে? আমি জানি নাই, নাই, নাই,যদি থাইকা থাকে তাহলে তা ইসলাম ধর্মএ নাই কাফেরদের ধর্মএ থাকতে পারে ।
কিন্তু তথাকথিত কিছু মুসলমান যারা ইসলামের দোহাই দিয়া জামাতের কর্মকাণ্ড সমর্থন দিচ্ছেন এবং তারা মনে করেন নামাজ পরলে আর কোরআন পড়তে পারলে আল্লাহ ধর্ষণ এবং হত্যা আপনাদের জন্য জায়েজ কইরা দিবেন, তাদের কিছু বললে যদি ধর্মএর বিরুধে কথা বলা হয় তারা মনে রাখবেন আপনারাই পবিত্র কোরআন এবং আল্লাহর রাসুল (সাঃ) কে অবমাননা, অপমান করছেন এমনকি পবিত্র ইসলাম ধর্ম কে ধ্বংস করতাছেন। আল্লাহ আপনাদের ক্ষমা করুন।
কুকুর সে জতই প্রভু ভক্ত হওক আর পাকপবিত্র থাকুক না কেন ওর পরিচয় কুকুর, আমার কাছেও সে কুত্তা হিসাবে পরিচিত থাকবে। ইসলামের দোহাই দিয়া আপনি কুকুরকে মানুসের সঙ্গে তুলনা করতে পারেন কিন্তু আমি পারি না কারন মানুস হচ্ছে আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীব। আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীবকে আমি অপমান করতে পারি না, করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। ১৯৭১ সালে রাজাকারের কর্মকাণ্ড পশুর (কুকুর) কর্মকাণ্ড ছিল মানুসের না।
এইগুলি বাদ দিয়া মূল উদ্দেশে অটল থাকো. রাজিব এর লেখা আমারও পছন্দ হয় নাই. ওরে আল্লাহ্ ক্ষমা করুক. কিন্তু তাই বইলা ওরে কুপাইয়া মারা হইসে তাতে খুশি হও কেমনে?
যাই হোক, রাজাকারের ফাঁসির আন্দোলন থামানো যাবে না আর শাহবাগও ছাড়া যাবে না. আর ছাগলের মতো জামায়েত-শিবিরের কুত্তাগুলা যা চাইতেসে ওইটাই করা যাবে না. আর রাজাকার মানে কিন্তু "সর্বদলীয় রাজাকার".
এবার বলি ব্লগার দের উদ্দেশে, মাঝে মাঝে কথা বলতে বলতে কিন্তু তোমরা মাত্রা ছাড়াইয়া যাও.সময় থাকতে ভাল হইয়া যাও আর উলটা পালটা যা কিছু লিখস সব ডিলিট করো. তোমরা আন্দোলন শুরু করস এর জন্য মন থেকে ধন্যবাদ, কিন্তু তোমাদের ছাগলামির জন্য যেন আন্দোলন বানচাল না হয়. এখন কিন্তু আন্দোলন পুরা দেশবাসীর.
দাবি একটাই, "সব রাজাকারের ফাসি চাই সে যে দলেরই হোক না কেন।" - এটা নিয়া আন্দোলন হচ্ছে। এর সাথে অন্য কিছু মেলানোর কোনো প্রয়োজন নাই। আমি BNP, আওয়ামী লীগ & জামাত-শিবির কোনটাই করি নাহ।
কালের কণ্ঠ ডেস্ক : সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার ওরফে থাবা বাবাকে নিয়ে জামায়াত-শিবির সমর্থক একদল অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে। দৃশ্যত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সক্রিয় এমন একটি ওয়েবসাইটকে থাবা বাবার সাইট বলে তারা তাঁকে নাস্তিক সাব্যস্ত করার চেষ্টা করছে। রাজীব ফেসবুকেও ধর্মবিরোধী কথা লিখেছেন প্রমাণ করার জন্য ভুয়া স্ট্যাটাস তৈরি করে সেগুলোর স্ক্রিনশট এখন ছড়ানো হচ্ছে ফেসবুকে। এমনকি আনাড়ির মতো রাজীবের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের অ্যাডমিন এরিয়ার স্ক্রিনশটও একজন গতকাল রবিবার ফেসবুকে পোস্ট করেছে, যা শতভাগ ভুয়া ।
অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যমে অতি উৎসাহে সাইটটির লিংক শেয়ার করা হয়েছে। বিভিন্ন আইডি থেকে কালের কণ্ঠের ওয়েবসাইটের অনেক খবরের নিচেও এই লিংকটি স্পাম আকারে ছড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তবে ওয়েবসাইট বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান কোয়ান্টাকাস্টের দেওয়া তথ্যে দেখা যায়, নূরানি চাপা নামের সাইটটি প্রথম ভিজিট হয় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজীব হত্যাকাণ্ডের দিন এবং লিংক ছড়িয়ে দেওয়ার ফলে ওই দিন মোট ভিজিটর সংখ্যা দাঁড়ায় ৫৭ হাজার ৭৮৩। ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে সাইটটি কেউ ভিজিট করেছেন এমন কোনো তথ্য কোয়ান্টাকাস্ট পায়নি। এ ধরনের অপপ্রচারের নিন্দা জানিয়ে পাল্টা পোস্টও দেওয়া হচ্ছে সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইট গুলোতে। শাহবাগ আন্দোলনের একজন লেখেন, 'মূলত খুনের দায়কে এড়াতে জামায়াত-শিবির মেতেছে অপপ্রচারে। ফেসবুক-ব্লগে থাবা বাবার নামে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে। এরপর থাবা বাবাকে নাস্তিক প্রমাণ করতে ইচ্ছে মতো যা-তা লেখা হচ্ছে।' তিনি আরো লেখেন, 'রাজীব খুন হওয়ার নামে একটা পেজের আগমন ঘটে। এরপর 'নূরানি চাপা সমগ্র' নামে একগাদা লেখা পোস্ট করা হয়। যা থাবা বাবার লেখা বলে ওই সাইটে দেখানো হয়। কিন্তু থাবা বাবা খুন হওয়ার আগে এই সাইটে কোনো ভিজিটরকে সাইটটি প্রদর্শন করতে দেখা যায়নি। 'নূরানি চাপা সমগ্র' ভিজিটকারী এক ব্লগার জানান, ইন্টারনেটে নূরানি চাপার পেজটির source code ঘেঁটে দেখিএর একটি লিংক দেওয়া আছে। সাইটটি বানানোর সময় কোয়ান্টাকাস্টের কোড ব্যবহার করা হয় কতজন ভিজিট করছে তা বোঝার জন্য। এতে দেখা যায়, ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে সাইটটি কেউ ভিজিট করেনি। ট্রাফিক বিশ্লেষণ প্রতিষ্ঠান কোয়ান্টাকাস্টে নূরানি চাপার লিংকটি হচ্ছে : রাজীবই নূরানি চাপা ব্লগটি চালাতেন- এ কথা প্রমাণ করার জন্য গতকাল রাজীবের ফেসবুকের অ্যাডমিন এরিয়ার একটি স্ক্রিনশট একজন শেয়ার করেন। স্ক্রিনশটে দেখানো হয়, রাজীব 'নূরানি চাপা' নামের একটি পেজ পরিচালনা করে থাকেন। দীর্ঘদিন ধরে ফেসবুক ব্যবহার করছেন এমন কয়েক জনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পেজের মালিক ছাড়া আর কারোরপক্ষে অ্যাডমিন এরিয়ার স্ক্রিনশট দেওয়া সম্ভব নয়। তাঁদের মত হচ্ছে, কেউ হয় রাজীবের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছেন, অথবা তাঁর পাসওয়ার্ড হ্যাক করে বিভ্রান্তিকর তথ্য জুড়ে দিয়েছেন ।
সুত্র : কালেরকন্ঠ ।
জামাতের এই কূটচালের ফলশ্রুতিতে গত কয়েক ঘন্টায় নতুন ক্যাটাগরির মানুষের পরিচয় পাইলাম। যাদের মুল সূর হচ্ছে "আমিও খুনের বিপক্ষে, তবে...". আপনিও যদি সেই গোত্রের হয়ে থাকেন ধর্মের ভারে যাদের মনুষ্যত্ব চাপা পড়ে গেছে তবে ব্যক্তিগতভাবে মানুষ হিসেবে আপনাকে স্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানালাম। এবং জামাত শিবিরের কূটচালে আপনি সফলভাবে ধরা খাইসেন। আপনাকে অভিন্দন। কিন্তু জেনে রাখেন, আপনার মত ধর্মান্ধ ভুদাই সব যুগেই থাকে। ৭১এও ছিলো, ২০১৩ তেও আছে। কিন্তু জয় শেষমেষ সত্য এবং মনুষ্যত্বেরই হবে। দেখতে থাকেন।
আমি ধর্মভীরু ,কিন্তু ধর্মান্ধ নই। আমি ইসলামের দোহাই দিয়া ধর্ষণ এবং হত্যা সমর্থন করিনা যা বর্তমানে জামাত শিবির করতাসে এবং ১৯৭১ সালে করেছিল, কেউ প্রমান দিতে পারবেন পবিত্র কোরআনের কোথাও ধর্ষণ এবং হত্যার সমর্থনএ কোন শব্দ লিখা আছে, কোন হাদিসে আছে? আমি জানি নাই, নাই, নাই,যদি থাইকা থাকে তাহলে তা ইসলাম ধর্মএ নাই কাফেরদের ধর্মএ থাকতে পারে ।
কিন্তু তথাকথিত কিছু মুসলমান যারা ইসলামের দোহাই দিয়া জামাতের কর্মকাণ্ড সমর্থন দিচ্ছেন এবং তারা মনে করেন নামাজ পরলে আর কোরআন পড়তে পারলে আল্লাহ ধর্ষণ এবং হত্যা আপনাদের জন্য জায়েজ কইরা দিবেন, তাদের কিছু বললে যদি ধর্মএর বিরুধে কথা বলা হয় তারা মনে রাখবেন আপনারাই পবিত্র কোরআন এবং আল্লাহর রাসুল (সাঃ) কে অবমাননা, অপমান করছেন এমনকি পবিত্র ইসলাম ধর্ম কে ধ্বংস করতাছেন। আল্লাহ আপনাদের ক্ষমা করুন।
কুকুর সে জতই প্রভু ভক্ত হওক আর পাকপবিত্র থাকুক না কেন ওর পরিচয় কুকুর, আমার কাছেও সে কুত্তা হিসাবে পরিচিত থাকবে। ইসলামের দোহাই দিয়া আপনি কুকুরকে মানুসের সঙ্গে তুলনা করতে পারেন কিন্তু আমি পারি না কারন মানুস হচ্ছে আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীব। আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীবকে আমি অপমান করতে পারি না, করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। ১৯৭১ সালে রাজাকারের কর্মকাণ্ড পশুর (কুকুর) কর্মকাণ্ড ছিল মানুসের না।
এইগুলি বাদ দিয়া মূল উদ্দেশে অটল থাকো. রাজিব এর লেখা আমারও পছন্দ হয় নাই. ওরে আল্লাহ্ ক্ষমা করুক. কিন্তু তাই বইলা ওরে কুপাইয়া মারা হইসে তাতে খুশি হও কেমনে?
যাই হোক, রাজাকারের ফাঁসির আন্দোলন থামানো যাবে না আর শাহবাগও ছাড়া যাবে না. আর ছাগলের মতো জামায়েত-শিবিরের কুত্তাগুলা যা চাইতেসে ওইটাই করা যাবে না. আর রাজাকার মানে কিন্তু "সর্বদলীয় রাজাকার".
এবার বলি ব্লগার দের উদ্দেশে, মাঝে মাঝে কথা বলতে বলতে কিন্তু তোমরা মাত্রা ছাড়াইয়া যাও.সময় থাকতে ভাল হইয়া যাও আর উলটা পালটা যা কিছু লিখস সব ডিলিট করো. তোমরা আন্দোলন শুরু করস এর জন্য মন থেকে ধন্যবাদ, কিন্তু তোমাদের ছাগলামির জন্য যেন আন্দোলন বানচাল না হয়. এখন কিন্তু আন্দোলন পুরা দেশবাসীর.
দাবি একটাই, "সব রাজাকারের ফাসি চাই সে যে দলেরই হোক না কেন।" - এটা নিয়া আন্দোলন হচ্ছে। এর সাথে অন্য কিছু মেলানোর কোনো প্রয়োজন নাই। আমি BNP, আওয়ামী লীগ & জামাত-শিবির কোনটাই করি নাহ।
নূরানি চাপা সাইট চালু হয় রাজীব হত্যাকাণ্ডের পর
কালের কণ্ঠ ডেস্ক : সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার ওরফে থাবা বাবাকে নিয়ে জামায়াত-শিবির সমর্থক একদল অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে। দৃশ্যত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সক্রিয় এমন একটি ওয়েবসাইটকে থাবা বাবার সাইট বলে তারা তাঁকে নাস্তিক সাব্যস্ত করার চেষ্টা করছে। রাজীব ফেসবুকেও ধর্মবিরোধী কথা লিখেছেন প্রমাণ করার জন্য ভুয়া স্ট্যাটাস তৈরি করে সেগুলোর স্ক্রিনশট এখন ছড়ানো হচ্ছে ফেসবুকে। এমনকি আনাড়ির মতো রাজীবের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের অ্যাডমিন এরিয়ার স্ক্রিনশটও একজন গতকাল রবিবার ফেসবুকে পোস্ট করেছে, যা শতভাগ ভুয়া ।
অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যমে অতি উৎসাহে সাইটটির লিংক শেয়ার করা হয়েছে। বিভিন্ন আইডি থেকে কালের কণ্ঠের ওয়েবসাইটের অনেক খবরের নিচেও এই লিংকটি স্পাম আকারে ছড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তবে ওয়েবসাইট বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান কোয়ান্টাকাস্টের দেওয়া তথ্যে দেখা যায়, নূরানি চাপা নামের সাইটটি প্রথম ভিজিট হয় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজীব হত্যাকাণ্ডের দিন এবং লিংক ছড়িয়ে দেওয়ার ফলে ওই দিন মোট ভিজিটর সংখ্যা দাঁড়ায় ৫৭ হাজার ৭৮৩। ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে সাইটটি কেউ ভিজিট করেছেন এমন কোনো তথ্য কোয়ান্টাকাস্ট পায়নি। এ ধরনের অপপ্রচারের নিন্দা জানিয়ে পাল্টা পোস্টও দেওয়া হচ্ছে সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইট গুলোতে। শাহবাগ আন্দোলনের একজন লেখেন, 'মূলত খুনের দায়কে এড়াতে জামায়াত-শিবির মেতেছে অপপ্রচারে। ফেসবুক-ব্লগে থাবা বাবার নামে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে। এরপর থাবা বাবাকে নাস্তিক প্রমাণ করতে ইচ্ছে মতো যা-তা লেখা হচ্ছে।' তিনি আরো লেখেন, 'রাজীব খুন হওয়ার নামে একটা পেজের আগমন ঘটে। এরপর 'নূরানি চাপা সমগ্র' নামে একগাদা লেখা পোস্ট করা হয়। যা থাবা বাবার লেখা বলে ওই সাইটে দেখানো হয়। কিন্তু থাবা বাবা খুন হওয়ার আগে এই সাইটে কোনো ভিজিটরকে সাইটটি প্রদর্শন করতে দেখা যায়নি। 'নূরানি চাপা সমগ্র' ভিজিটকারী এক ব্লগার জানান, ইন্টারনেটে নূরানি চাপার পেজটির source code ঘেঁটে দেখিএর একটি লিংক দেওয়া আছে। সাইটটি বানানোর সময় কোয়ান্টাকাস্টের কোড ব্যবহার করা হয় কতজন ভিজিট করছে তা বোঝার জন্য। এতে দেখা যায়, ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে সাইটটি কেউ ভিজিট করেনি। ট্রাফিক বিশ্লেষণ প্রতিষ্ঠান কোয়ান্টাকাস্টে নূরানি চাপার লিংকটি হচ্ছে : রাজীবই নূরানি চাপা ব্লগটি চালাতেন- এ কথা প্রমাণ করার জন্য গতকাল রাজীবের ফেসবুকের অ্যাডমিন এরিয়ার একটি স্ক্রিনশট একজন শেয়ার করেন। স্ক্রিনশটে দেখানো হয়, রাজীব 'নূরানি চাপা' নামের একটি পেজ পরিচালনা করে থাকেন। দীর্ঘদিন ধরে ফেসবুক ব্যবহার করছেন এমন কয়েক জনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পেজের মালিক ছাড়া আর কারোরপক্ষে অ্যাডমিন এরিয়ার স্ক্রিনশট দেওয়া সম্ভব নয়। তাঁদের মত হচ্ছে, কেউ হয় রাজীবের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছেন, অথবা তাঁর পাসওয়ার্ড হ্যাক করে বিভ্রান্তিকর তথ্য জুড়ে দিয়েছেন ।
সুত্র : কালেরকন্ঠ ।
No comments:
Post a Comment