ফুটতেছে কক্টেল! ঘরের ভিতর থেইকা একজন কইল খাম্বার তারে কাক মরছে মনে হয় !!যাহোক আমি তার বুদ্ধির প্রশংসাই করলাম মনে মনে। তারপর আবার ফুটল...কয়েক সেকেন্ডের মইধ্যে আবার...!!সবই কাক?গেটে গিয়া দাড়ায় দেখি পাড়ার লোকেরা নাইমা আইছে পথে ঘটনা বুঝতে। তখন পুলিশের গাড়ির সংকেত ক্রমশ স্পষ্ট হতে লাগলো আর পাড়ার মইধ্যে ঝাঁক বাইন্ধা শ'খানেক ছগু লাঠি হাতে দৌরায় আসতে লাগলো। গলির ২ধারে যত গেট আছে পিটাইতে পিটাইতে!কক্টেল ফুটাইতে ফুটাইতে।কিছুক্ষণের মইধ্যে আমার বাড়ির দেয়াল টপকায়া ১৫-২০ জন ঝপাঝপ নাইমা পিছন দেয়াল দিয়া পালাইল। পুলিশ ধাওয়া দিছে । একজন হাপাইতে হাপাইতে কইল, ভাই বের হবো কুয়ান তে,আমি কিচ্ছু চিনি না; আমার বাড়ি সাতক্ষিরে!
সাতক্ষিরা থেকে হায়ারে আসা ছাগু উত্তর না নিয়াই পিছনের দেয়াল টপকাইল। দেয়ালের ওই পারে কি হইলো?
পাড়ার বিভিন্ন বাড়িতে আটকে পড়া কিশোর ছগু গুলার বয়স ১৪-১৮। এগোরে চেহারা আর কথা শুনলে বুঝবেন এগর আক্কেল মাড়ি তো দূরের কথা ২৭ এবং ২৮ নম্বর দাঁতও উঠে নাই!ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে কেউ কেউ পানি চাইছে+হাতে পায় ধরছে পুলিশে যাতে ধরায় না দেয় হয়। পাড়ার গোয়েন্দা কিসিমের কাকা রা এই মহা সুযোগ ছাড়েননি। তারা চামে প্রশ্ন ব্যাংক খুলে জিজ্ঞাসা করলেনঃ
একজন ফোন করে জানালো কয়েকজন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত !জানালা দিয়ে তখন টীয়ার সেলের ধোয়া আসছে। চোখ রগড়াতে রগড়াতে মনে হল, এই টিয়ার সেলটি যে পুলিশ ছুড়েছিলেন তিনি কি আজ বাড়ি ফিরবেন? তার কন্যাকে কোলে নিয়ে ভাত খেতে বসতে পারবেন?
(সংগৃহীত )
সাতক্ষিরা থেকে হায়ারে আসা ছাগু উত্তর না নিয়াই পিছনের দেয়াল টপকাইল। দেয়ালের ওই পারে কি হইলো?
পাড়ার বিভিন্ন বাড়িতে আটকে পড়া কিশোর ছগু গুলার বয়স ১৪-১৮। এগোরে চেহারা আর কথা শুনলে বুঝবেন এগর আক্কেল মাড়ি তো দূরের কথা ২৭ এবং ২৮ নম্বর দাঁতও উঠে নাই!ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে কেউ কেউ পানি চাইছে+হাতে পায় ধরছে পুলিশে যাতে ধরায় না দেয় হয়। পাড়ার গোয়েন্দা কিসিমের কাকা রা এই মহা সুযোগ ছাড়েননি। তারা চামে প্রশ্ন ব্যাংক খুলে জিজ্ঞাসা করলেনঃ
এইখানে মরতে আইছিস কেন?উত্তরে কইল,
না আসলি মাইরে ফেলবে কইছে। জিজ্ঞাসা করা হইলঃ টেকা কত দিছে? উত্তরে কিশোর ছাগু কইলঃ পার হেড ৩০০!এই ছেলে গুলাকে বেগানা এক শহরে এনে ছেড়ে দেয়া হয়েছে মিছিলের মধ্যে। বিভিন্ন পরলৌকিক পুস্পের কথা শুনিয়ে এবং দুনিয়াবি কমন জটিলতার কাল্পনিক ব্যাখ্যার মগজ ধোলাই দিয়ে কিংবা জীবনের ভীতি দিয়ে সরাসরি দাড় করিয়ে দেয়া হয়েছে চাইনিজ রাইফেল, থ্রি নট থ্রির সামনে। যেই হারামি নেতারা এই কিশোরদের নিয়ে হুর-গেলেমান খেলা খেলছেন। তাদের কি একবারও মনে হয় না, নিজের সদ্য গোঁফের আভাস জাগা,কণ্ঠ ভাঙা কিশোর সন্তানের কথা? ''৩০০টাকা = একটা বডি'' যারা হিসাব করে মিছিলের জন্য তাদের কি বিচার হওয়া উচিত??না তাদের বিচারের প্রয়োজন নেই। কেননা তারা বেহেশতের টিকিট পকেটে নিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছে!!এদের একজন মেশিন ম্যান সাইদির ফাঁসির রায় হয়েছে । আমি সাইদিকে বলি আপনে আপনার বিরাট মেসিন্টা দাড়া করায়া ময়দানে নামেন না।কেন? ফাউ ফাউ কিশোর পুলাপান গো স্ক্রুড্রাইভার পাঠান? ময়দানে আইলে কি মেশিন নুইয়া যায়?
একজন ফোন করে জানালো কয়েকজন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত !জানালা দিয়ে তখন টীয়ার সেলের ধোয়া আসছে। চোখ রগড়াতে রগড়াতে মনে হল, এই টিয়ার সেলটি যে পুলিশ ছুড়েছিলেন তিনি কি আজ বাড়ি ফিরবেন? তার কন্যাকে কোলে নিয়ে ভাত খেতে বসতে পারবেন?
(সংগৃহীত )
No comments:
Post a Comment