Notice

YouTube.com/BESTTravelers - Visit and SUBSCRIBE to our travel related YouTube Channel named "BEST Travelers"

Friday, August 16, 2019

Belgrade City Tour by Bus | Serbia | Balkans | Europe

I took this video while I was going back to Belgrade from Novi Sad, Serbia.



✔️ Care to subscribe? http://bit.ly/2GiKhui
✔️ Please LIKE, COMMENT and SHARE to encourage us.

#BESTTravelers #Serbia #Belgrade

WATCH MORE VIDEOS
FOLLOW US
CREATOR’S INFORMATION
Hello! This is "Md A Rahman" from Dhaka, Bangladesh. I will share travel-related videos with you. More details: https://asfak-ur-rahman.blogspot.com

All rights reserved by asfak-ur-rahman.blogspot.com
Copyright © BEST Travelers

ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানের নামকরণের ইতিকথা

ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ

পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হত। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হত যেসব জায়গায় তাকে বলা হত পিলখানা। বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ

এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানার হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যেতো "হাতির ঝিল"এ গোসল করাতে তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো সন্ধ্যের আগেই পিলখানায় চলে আসতো যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ "এলিফ্যান্ট রোড" পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো "হাতির পুল"

কাকরাইলঃ
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ "কাকরাইল"

রমনা পার্কঃ 
অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির" মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক। পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"

গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"

চাঁদনী ঘাটঃ
সুবাদার ইসলাম খাঁর একটি বিলাসবহুল প্রমোদতরী ছিলো এবং নিত্যনতুন নারী নিয়ে আসতো। প্রমোদতরীর নাম ছিলো "চাঁদনী" যেই ঘাটে তরীটি বাঁধা থাকতো "চাঁদনী ঘাট"

টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো "টিকাটুলি"

তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।

পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন,পরবর্তীতে আগাখানিরা
এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর
পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা

বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়। আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী(বাওয়ানী জুট মিলের মালিক)সরকারকে প্রস্তাব দিলো, আমাদের নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবো। এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ
সৈন্যরা গোসল করতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়

ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বসত। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।
:
পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।

পাগলাপুলঃ
১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, নাম – পাগলা। মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন। অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"
:
পানিটোলাঃ
যারা টিন-ফয়েল তৈরি করতেন তাদের বলা হত পান্নিঅলা। পান্নিঅলারা যেখানে বাস করতেন সে এলাকাকে বলা হত পান্নিটোলা। পান্নিটোলা থেকে পানিটোলা।

ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম ফার্মগেট।

শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম দেন শ্যামলী।

সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো।

সুক্কাটুলিঃ
১৮৭৮ সালে ঢাকায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে কিছু লোক টাকার বিনিময়ে চামড়ার ব্যাগে করে শহরের বাসায় বাসায় বিশুদ্ধ খাবার পানি পৌঁছে দিতেন। এ পেশাজীবিদেরকে বলা হত ‘ভিস্তি’ বা ‘সুক্কা’।
ভিস্তি বা সুক্কারা যে এলাকায় বাস করতেন সেটাই কালক্রমে সিক্কাটুলি নামে পরিচিত হয়।

ধোলাই খাল
ঢাকা শহরের বাণিজ্যিক ব্যস্ততম খাল ছিলো যা সরাসরি বুড়িগঙ্গা হয়ে বিশ্বের যোগাযোগ ছিল। খালের দুধারে ছিলো কাঠের আসবাবপত্রের দোকান এবং ধুপা-ঘর। কাঠের সামগ্রী আর ধুপারা কাপড় ধুতো সে থেকেই "ধোলাই খাল"

স্বামীবাগঃ
"ত্রিপুরালিংগ স্বামী" নামে এক ধনী এবং রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী এক ব্যক্তি এ এলাকায় বাস করতেন। তিনি সবার কাছে স্বামীজি নামে পরিচিত ছিলেন। তার নামেই এলাকার নাম হয় স্বামীবাগ।

মালিবাগঃ
ঢাকা একসময় ছিল বাগানের শহর। বাগানের মালিদের ছিল দারুণ কদর। বাড়িতে বাড়িতে তো বাগান ছিলই, বিত্তশালীরা এমনিতেও সৌন্দর্য্য পিপাসু হয়ে বিশাল বিশাল সব ফুলের বাগান করতেন। ঢাকার বিভিন্ন জায়গার নামের শেষে ‘বাগ’ শব্দ সেই চিহ্ন বহন করে। সে সময় মালিরা তাদের পরিবার নিয়ে যে এলাকায় বাস করতেন সেটাই আজকের মালিবাগ।

Courtesy: Asif A Chowdhury

বাংলাদেশের ডিম পাড়া বউ

বিয়ের সপ্তাহখানেক বাদেই আনিস বুঝতে পারলো তার বউ বিথী ঠিক নর্মাল না। অবশ্য এটা সে ধারণা করেছিলো বিয়ের পরদিনই। ভালোবাসাবাসির আগে বিথী যখন বললো কনডম ইউজ করার দরকার নাই কোনো, আনিস অবাক হয়েছিলো।
- তোমার কি সেফ পিরিয়ড চলতেছে?
- না।
- তাহলে? পিল খাবা? পিল খাওয়া ক্ষতিকর স্বাস্থ্যের জন্য।
- পিলও খাবো না।
- তাহলে? প্রটেকশন না ইউজ করলে কনসিভ করে ফেলবা তো। এতো তাড়াতাড়ি বাচ্চা নেয়া ঠিক হবে না।
বিথী কিছুটা বিরক্তি নিয়ে বলেছিলো, 'আমি বলতেছি তো, কোনো সমস্যা হবে না। এতো দ্রুত বাচ্চা আমিও নিবো না। তুমি কনডম রেখে দাও৷ আর কখনো এটা কিনে তোমার টাকা নষ্ট করা লাগবে না।'

তখন বিস্তারিত আলোচনা করার মত ধৈর্য বা পরিস্থিতি না থাকায় আনিস আর কথা বাড়ালো না। তবে খটকা একটা থাকলোই।

ছয় সাতদিন পর একদিন সন্ধ্যা থেকে প্রচন্ড বৃষ্টি শুরু হলো। বাসায় বাজার ছিলো না কোনো। আনিস বিথীকে বললো খিচুড়ি রান্না করো। সাথে ডিম ভাজি। দোতলার ভাবীর বাসা থেকে ডাল আর ডিম ধার করে আনো।
বিথী জানালো, ঘরে ডিম আছে। শুধু ডাউল আনলেই হবে।

ডিম খিচুড়ি পেট ভরে খাওয়ার পর বৃষ্টিভেজা রোমান্টিক রাতে আনিসের ইচ্ছা হলো প্রেম করার। কারেন্ট ছিলো না। মোমবাতি জ্বালাতে জ্বালাতে আনিস বিথীকে জিজ্ঞেস করলো, 'আজও নো প্রটেকশন?'
বিথী হাসলো, 'ইয়েস বেইবি।'
- আচ্ছা বলো তো। তোমার কি কোনো অপারেশন করা আছে? আমাদের কি কখনো বাচ্চা হবে না?
- আরে বাবা এমন কিছুই না। আমি সুস্থ একদম।
- তাহলে? আজ আমাকে খুলে বলতেই হবে। আমি কিছুই শুনবো না। বলো তুমি।

সেদিন রাতেই আনিস জানলো তার বউ অন্য মেয়েদের মত না। বিথী আলাদা। সে আর সবার মত বাচ্চা জন্ম দিতে পারবে না কখনোই। তার সমস্যা হলো, সে ডিম পাড়ে।
এবং আনিস কিছুক্ষণ আগে যে ডিমভাজি খেয়েছে সেটা স্বয়ং তার বউএর পাড়া ডিম।

বমি পরীস্কার করে মাথায় পানি দেয়ার পর আনিস সুস্থ হলো কিছুটা। সে যে শকের মধ্যে চলে গেছিলো খবর শুনে, সেটা একটু কমেছে। ঘরে ডিম না থাকা সত্বেও এতো বড় ডিমভাজি কই থেকে আসলো এবং সেটার স্বাদ এরকম অদ্ভুত কেন, সে ঘটনা জানার পর বমি আটকে রাখা সম্ভব ছিলো না আনিসের পক্ষে।

আলমারির মধ্যে লুকানো দুইটা ডিম বের করে দেখালো বিথী। অনেক বড় সাইজ একেকটার। একসাথে তিনটা মুরগীর ডিমের সমান। ডিমের রঙও আলাদা। নেভি ব্লু কালারের ওপর হালকা লাল ছোপ ছোপ।

বিথী শান্ত গলায় বললো, 'আনিস, তুমি চাইলে আমাকে ডিভোর্স দিয়ে দিতে পারো।'
আনিস ভ্রু নাচালো, 'আমি কিছুই বুঝতে পারতেছি না। সিরিয়াসলি। তুমি আমাকে বুঝাও। একটা মানুষ কেন ডিম পাড়বে? তুমি কি মুরগীর বাচ্চা?'
বিথী রাগলো এবার, 'দেখ মুরগীর বাচ্চা বলে অপমান করবা না। মুরগী ছাড়া আরো অনেক প্রাণীই ডিম দেয়।'
- সে নাহয় দিলো। কিন্তু তুমি তো মানুষ। তুমি কেন দিবা?
- সেটা আমি জানিনা। প্রকৃতি জানে সেটা। তবে আমার ভুল হয়েছে আমি বিয়ের আগে ব্যাপারটা তোমাকে জানাইনি। আসলে আমার সাহস ছিলো না। ডিম পাড়া একটা মেয়েকে এই সমাজ মেনে নিত না কখনোই। তবে পরে ভেবে দেখলাম ব্যাপারটা গোপন রাখলে আসলে তোমাকে ঠকানো হবে। তাই বলে দিলাম। এখন তুমি যা খুশি করো। ডিসিশন তোমার হাতে।
আনিস কি বলবে ভেবে পেলো না। একটু ভেবে বললো, 'আমাদের কি কখনোই বাচ্চা হবে না?'
বিথী দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললো, 'কেন হবে না? ডিমে তা দিলে অবশ্যই হবে। একসাথে চাইলে অনেকগুলা বাচ্চাও হতে পারে। কিন্তু সেগুলা কিসের বাচ্চা হবে আমি ঠিক শিওর না। তবে যদি মানুষের বাচ্চা হয়ও তবুও কোনোধরনের প্রেগনেন্সি, ক্লিনিক, অপারেশন ছাড়া তোমার বউএর একটা বাচ্চা এই সোসাইটি একসেপ্ট করবে না।'

'আচ্ছা আমাকে ভাবার সময় দাও। এটা ছাড়া সেসময় আর বলার মত কিছু খুজে পেলো না আনিস।'

বেশ কিছুদিন পার হয়ে গেছে। আনিস বিথীকে ছেড়ে দেয়নি। তাদের সংসার খুব ভালোই চলছে। বউ হিসাবে বিথী অসাধারণ। আনিসের ভীষণ কেয়ার নেয়। এতো ভালো রবীন্দ্রসংগীত জানে। জোসনা রাতে ছাদে বসে শুনতে শুনতে মুগ্ধ হয়ে মেয়েটার প্রেমে পড়ে আনিস। বারবার। রান্নার হাত খুবই ভালো বিথীর। বিছানাতেও পারদর্শী। শুধু একটাই সমস্যা, সে ডিম পাড়ে। আনিস মেনেই নিয়েছে। পাড়লে পাড়ে, কি আর করা। রাতে প্রেম করার ইচ্ছা হলে পৃথিবীর সব পুরুষরা বিভিন্ন কথা বলে বউকে কনভিন্স করে। আনিসই একমাত্র ব্যক্তি যে রোমান্টিক গলায় বলে, 'ভীষণ ডিম খেতে ইচ্ছা করতেছে। হবে নাকি?'

এটা সে মজা করেই বলে। বাস্তবে সেই রাতের পর থেকেই সবধরনের ডিম খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে আনিস। নিজের বাচ্চা কিভাবে খাওয়া সম্ভব! তবে আনিস না খেলেও ওর বন্ধুরা খায়। বন্ধুমহলে বিথী ভাবির ডিম রান্নার প্রশংসা কিংবদন্তি আকার ধারণ করেছে। এতো সুস্বাদু ডিম নাকি কেউ কখনো খায়নি। অবশ্য তারা এটাকে মুরগীর ডিম ভেবেই খায়। অনেকের বউ এসে জিজ্ঞেস করে, 'ভাবী আপনার ডিম রান্নার প্রশংসা শুনি। রেসিপি দেন না।'
বিথী হাসে শুধু। বলে রেসিপি তো নাই। সবার মতই রান্না করি। মেবি আমার ডিমটাই আলাদা।
হাসে তারাও।

এদিকে আনিসের বাবা মা বাচ্চার জন্য ভীষণ চাপ দিচ্ছে। তারা নাতি নাতনির মুখ দেখবেই।
আনিস প্লেটে ডিম ভুনা উঠিয়ে দিতে দিতে বলে, 'খেয়ে দেখেন আপনার নাতি নাতনী, কেমন।'
- মানে? কি বলছো?
- কিছু না। বাচ্চা হবে টাইম আসুক।
- বিয়ের দুই বছর হয়ে গেলো, আর কবে টাইম আসবে? আমরা মরে গেলে?
- আচ্ছা খাওয়ার সময় আমরা কথা না বলি এবিষয়ে।
- হ্যা, তুমি তো কথা ঘুরানোর ধান্দায় থাকবা। যাই হোক, ডিম রান্নাটা বরাবরের মতই অসাধারণ হয়েছে। আরেকটা কথা, তোমরা তিনবেলা শুধু ডিম খাও নাকি? তোমার বাসায় আসলেই খালি ডিম দেখি।
বিথী মুচকি হাসে, 'কি করবো বলেন? ঘর ভর্তি খালি ডিম। আপনার ছেলের এনার্জি বেশি তো।'
- এনার্জি বেশি বলতে?
- ইয়ে মানে কিছুনা। খালি ডিম কিনে। ডিমে এনার্জি বাড়ে তো তাই।
আনিসের মা মুখ বাকান, 'বাচ্চা হওয়ার খোজ নাই। এতো এনার্জি দিয়ে সে করবে টা কি!'

আনিসের এখন মাঝে মাঝে নিজেকে ভাগ্যবানই মনে হয়। কয়জন ছেলের বউ এই জামানায় ডিম পাড়তে পারে? আচ্ছা ব্যাপারটা কয়জন হবে না, তার বউই তো পুরো দুনিয়ায় একমাত্র। বিথীই একমাত্র মেয়ে যে ডিম দেয়। তবে এতে আনিসের ক্রেডিটও কি কম? সে ই তো ডিমগুলোর বাবা। নিজেকে মোরগ মনে হয় ওর। পুরুষদের ঐটাকে তো এমনিতেও কক ই বলে, নাকি? হাহাহা, ওরটা আসলেই কক। নিজের মনেই ভীষণ হাসি পায় আনিসের। হাসতে হাসতে হঠ্যাৎ করেই চিন্তাটা আসে মাথায়৷ মাথা ঘুরে ওঠে ওর। ওহ গড। এটা কি সত্যি!
মনে পড়ে বাসর রাতেই কনডম ইউজ না করার কথা বলেছিলো বিথী৷ তার মানে বিথী জানতো সে ডিম পাড়ে? তার মানে কি দাঁড়ায়? আগেও পেড়েছিলো? বিথী ভার্জিন ছিলো না? শিট! আর কিছু ভাবতে পারে না আনিস। বিথী ওর সাথে এতো বড় প্রতারণা করতে পারলো?

কথাটা শুনে বিথী হাসে৷ আরে গাধা তোমার চিন্তার কিছুই নাই। আমি অন্য কোনো ছেলের সাথে কিছু করিনি বিয়ের আগে।
- তাহলে? কিভাবে জানলে যে, তুমি ডিম পাড়ো?
- কারণ আমার আম্মু পাড়তো। আমার নানু পাড়তো। নানুর আম্মুও পাড়তো হয়তো।
- তার মানে তো আমাদের বাচ্চা হওয়া সম্ভব। কিন্তু তুমি বলেছিলে তুমি জানোনা কিসের বাচ্চা হবে।
- কারণ আমি চাইনি আরেকটা ডিম পাড়া মেয়ের জন্ম হোক।
- ছেলেও তো হতে পারে?
- কারোর তো হয়নি, আম্মু বা নানুর।
- তার মানে যে তোমার হবে না তা তো না। আমি রিস্ক নিতে চাই। মেয়ে হয় হোক, আমার বাচ্চা লাগবেই।

এক বছরের জন্য জার্মানি বেড়াতে চলে গেলো আনিস আর বিথী। সেখানেই ডিমে তা দেবে বিথী। দেশে ফিরবে বাচ্চা নিয়েই। বিথী জানিয়েছে, ডিমে তা দেয়ার এক মাসেই বাচ্চা হয়৷ কিন্তু সোসাইটি এক মাসের বাচ্চা মানবে না বলেই একবছরের জন্য বিদেশ যাওয়া।

মিউনিখের একটা গলির ছোট্ট একটা বাড়িতে নয়মাস যাওয়ার পর ডিমে তা দেয়া শুরু করলো বিথী। দুজনই ভীষণ চিন্তিত। কি যে হবে। কেউ জানেনা কিছুই। আরেকটা ডিম পাড়া মেয়ের জন্ম দিয়ে তাকে মানসিক টর্চারের মধ্যে দিয়ে জীবন কাটাতে বাধ্য করা কতটা ঠিক হবে? আনিসের মত একটা বর সে কি পাবে? না পাওয়ার সম্ভাবনাই তো বেশি।

তবে একমাস পরে সব চিন্তা দূর হয়ে গেলো আনিস আর বিথীর। ফুটফুটে একটা ছেলে নিয়ে দেশে ফিরলো এই দম্পতি। বাবা মা সহ সবাই খুব খুশি। ছেলের নাম রাখা হলো নাঈম। তলপেটে বেল্ট বেধে অপারেশন হইছে এরকম একটা অভিনয় করলো বিথী। দেখা গেল, ডিম পাড়া ছাড়াও তার অনেক গুণ। অভিনয়ে বেশ ভালো সে।

কিছুদিন পর আরেকটা বুদ্ধি বের করলো দুজন মিলে। জার্মানি এক বছর থাকাতে বেশ টাকাপয়সা খরচ হয়ে গেছে। এখন ভীষণ হাতটান চলতেছে আনিসের। তাই সে বাসায় রাজহাসের খামার করলো। এবং একদিন বলা শুরু করলো তার একটা রাজহাস অদ্ভুত ডিম দেয়। খেতে অসাধারণ। হু হু করে বাড়া শুরু করলো ডিমের কাটতি। বেশ ভালো ইনকাম আসতে লাগলো রাজহাসের ডিমের সাইজের ডাবল অদ্ভুত এই ডিম বিক্রি করে।

কয়েকদিন পর আনিসের আয় আরো বাড়লো। ডিমের পাশাপাশি খামার থেকে লিটার লিটার দুধ বিক্রি শুরু করলো সে। কারণ তার একমাত্র ছেলে নাঈম অন্যদের থেকে আলাদা। সে ই পৃথিবীর একমাত্র ছেলে, যে প্রসাব করে না। দুধ দেয়!

(COLLECTED)

Saturday, March 23, 2019

100 Instructions from the Quran

1. Do not be rude in speech (3:159)
2. Restrain anger (3:134)
3. Be good to others (4:36)
4. Do not be arrogant (7:13)
5. Forgive others for their mistakes (7:199)
6. Speak to people mildly (20:44)
7. Lower your voice (31:19)
8. Do not ridicule others (49:11)
9. Be dutiful to parents (17:23)
10. Do not say a word of disrespect to parents (17:23)
11. Do not enter the parent's private room without asking for permission (24:58)
12. Write down the debt (2:282)
13. Do not follow anyone blindly (2:170)
14. Grant more time to repay if the debtor is in hard times (2:280)
15. Don’t consume usury (2:275)
16. Do not engage in bribery (2:188)
17. Do not break the promise (2:177)
18. Keep the trust (2:283)
19. Do not mix the truth with falsehood (2:42)
20. Judge with justice between people (4:58)
21. Stand out firmly for justice (4:135)
22. The wealth of the dead should be distributed among their family members (4:7)
23. Women also have the right to inheritance (4:7)
24. Do not devour the property of orphans (4:10)
25. Protect orphans (2:220)
26. Do not consume one another’s wealth unjustly (4:29)
27. Try for settlement between people (49:9)
28. Avoid suspicion (49:12)
29. Do not spy or backbite (49:12)
30. Those who do not judge in accordance with God’s revelations are wrongdoers (5:45)
31. Spend wealth in charity (57:7)
32. Encourage feeding poor (107:3)
33. Help those in need by finding them (2:273)
34. Do not spend money extravagantly (17:29)
35. Do not invalidate charity with reminders (2:264)
36. Honor guests (51:26)
37. Order righteousness to people only after practicing it yourself (2:44)
38. Do not commit abuse on the earth (2:60)
39. Do not prevent people from going to mosques (2:114)
40. Fight only with those who fight you (2:190)
41. Keep the etiquettes of war (2:191)
42. Do not turn back in battle (8:15)
43. No compulsion in religion (2:256)
44. Believe in all prophets (2:285)
45. Do not have sexual intercourse during the menstrual period (2:222)
46. Breastfeed your children for two complete years (2:233)
47. Do not even approach unlawful sexual intercourse (17:32)
48. Choose rulers by their merit (2:247)
49. Do not burden a person beyond their scope (2:286)
50. Do not become divided (3:103)


51. Think deeply about the wonders and creation of this universe (3:191)
52. Men and Women have equal rewards for their deeds (3:195)
53. Do not marry those in your blood relation (4:23)
54. Men are protectors of women (4:34)
55. Do not be miserly (4:37)
56. Do not keep envy (4:54)
57. Do not kill each other (4:92)
58. Do not be an advocate for deceit (4:105)
59. Do not cooperate in sin and aggression (5:2)
60. Cooperate in righteousness (5:2)
61. ’Having majority’ is not a criterion of truth (6:116)
62. Be just (5:8)
63. Punish for crimes in an exemplary way (5:38)
64. Strive against sinful and unlawful acts (5:63)
65. Dead animals, blood, the flesh of swine are prohibited (5:3)
66. Avoid intoxicants and alcohol (5:90)
67. Do not gamble (5:90)
68. Do not insult others’ deities (6:108)
69. Don’t reduce weight or measure to cheat people (6:152)
70. Eat and drink, but be not excessive (7:31)
71. Wear good clothes during prayer times (7:31)
72. Protect and help those who seek protection (9:6)
73. Keep purity (9:108)
74. Never give up hope of Allah’s Mercy (12:87)
75. Allah will forgive those who have done wrong out of ignorance (16:119)
76. Invitation to God should be with wisdom and good instruction (16:125)
77. No one will bear others’ sins (17:15)
78. Do not kill your children for fear of poverty (17:31)
79. Do not pursue that of which you have no knowledge (17:36)
80. Keep aloof from what is vain (23:3)
81. Do not enter others’ houses without seeking permission (24:27)
82. Allah will provide security for those who believe only in Allah (24:55)
83. Walk on earth in humility (25:63)
84. Do not neglect your portion of this world (28:77)
85. Invoke not any other god along with Allah (28:88)
86. Do not engage in homosexuality (29:29)
87. Enjoin right, forbid wrong (31:17)
88. Do not walk in insolence through the earth (31:18)
89. Women should not display their finery (33:33)
90. Allah forgives all sins (39:53)
91. Do not despair of the mercy of Allah (39:53)
92. Repel evil by good (41:34)
93. Decide on affairs by consultation (42:38)
94. Most noble of you is the most righteous (49:13)
95. No monasticism in religion (57:27)
96. Those who have knowledge will be given a higher degree by Allah (58:11)
97. Treat non-Muslims in a kind and fair manner (60:8)
98. Save yourself from covetousness (64:16)
99. Seek forgiveness of Allah. He is Forgiving and Merciful (73:20)
100. Do not repel the petitioner/beggar (93:10)

Friday, March 1, 2019

Short history of the creation from British India to Bangladesh

Before 1947 Bangladesh, India and Pakistan were one country named British India.

In 1947 British has divided the country into two parts, 1) Pakistan (West and East) and 2) India based on the 2 main religions (Hinduism and Islam) before they leave India after ruling 190 years.

Later in 1971 we (East Pakistan) took our independence from Pakistan because of West Pakistan's racism, injustice, torture, and killing. Finally, we become Bangladesh.

Now most of the Bangladeshi people hate Pakistan because of 1971 and people hate India too because of 1) Indian's bad behavior to us, 2) border killings of our people and 3) imbalance of give & take as a country in last 30-40 years.